একই ফ্যাব্রিকের কুর্তা: আজকাল পুরুষ এবং মহিলাদের পোশাকের পার্থক্য প্রায় ঘুচে গিয়েছে বললেই চলে। তাই ইউনিসেক্স রঙ ও ডিজাইন বেছে নেওয়াই সবচেয়ে ভাল। এদিক থেকে কুর্তা একেবারে পারফেক্ট। ভাই এবং বোন একই রঙের কুর্তা পরতে পারেন। ডিজাইন যদি এক রাখা যায় তাহলে আরও ভাল।
আরও পড়ুনঃ দীপাবলি হোক বা ভাইফোঁটা, সেজে উঠুন এই ৬ স্টাইলে, সকলের নজর থাকবে ‘বাঙালিবাবু’র দিকেই
advertisement
একই রঙের টুইনিং: হ্যাঁ, কালার টুইনিং প্যাটার্নের কথা বলা হচ্ছে। এটা বেশ সহজ। একই রঙের টি শার্ট এবং প্যান্ট পরা যায়। দেখতে ভাল লাগবে। আর সেলফিতেও ভাল মানাবে।
সাদা টি শার্ট: ভাই, বোন দুজনকেই পরতে হবে সাদা রঙের টি শার্ট। এটাই নো ফাস টুইনিংয়ের সবচেয়ে ভাল বিকল্প। খেয়াল রাখতে হবে, ঘাড়ের প্যাটার্ন, দৈর্ঘ্য এমনকী হাতার মাপও যেন একই রকম হয়।
কালার ব্লকিং: শুধু ভাইফোঁটা নয়, যে কোনও অনুষ্ঠানেই এটা করা যায়। দেখতে আকর্ষণীয় তো লাগেই সঙ্গে স্টাইলিশও। ভাই বা বোনকে এমন রঙের পোশাক বেছে নিতে হবে যাতে অন্যজনের সঙ্গে কনট্রাস্ট করে। ব্যস, কাজ শেষ।
ইউনিসেক্স পোশাক: ইউনিসেক্স পোশাক ইদানীং ব্যাপক জনপ্রিয়। জিনস থেকে টি শার্ট, বৈচিত্রও ব্যাপক। ভাইফোঁটায় পরার জন্য পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিলেই হল। এমন পোশাক উপহারও দেওয়া যায়।
এথনিক পোশাক: ভাইফোঁটায় এমন পোশাক পরাই রেওয়াজ। বোনেরা শাড়ি কিংবা লেহঙ্গা পরতে পারেন। আর ভাইয়েরা পাজামা-পাঞ্জাবি কিংবা ধুতি আর পাঞ্জাবি। দেখতে অসাধারণ তো লাগবেই, সঙ্গে থাকবে সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ছোঁয়া।
ছোটদের জন্য ডিটো আউটফিট: প্রথমবার ভাইফোঁটা দেবে এমন ‘ছোট’ ভাইবোনের সংখ্যা কম নয়। তাঁদের জন্য ডিটো আউটফিট সবচেয়ে ভাল। একই রঙ, একই স্টাইল। ভাই, বোন দুজনকেই মানাবে খুব।
রঙই অনুপ্রেরণা: এতে সৃজনশীলতার ছোঁয়া রয়েছে। তবে রঙ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা চাই। ভাই বা বোন একটাই রঙের পোশাক বেছে নেবেন। বাকিরা সেই রঙের সঙ্গে মানানসই রঙের পোশাক পরবেন। দেখতে অন্যরকম লাগবে।
প্রিয় চরিত্র: শুনতে অন্যরকম লাগলেও ব্যাপারটা বেশ মজাদার। প্রিয় চরিত্রের অনুকরণে সাজিয়ে তুলতে হবে নিজেকে। সেটা সিনেমা কিংবা উপন্যাসের প্রিয় কোনও চরিত্র হতে পারে।
রূপকথার সাজ: রূপকথার দুনিয়ার প্রিয় চরিত্র অনুযায়ী সাজ। এটাও মজাদার এবং সৃজনশীল। এমন পোশাক ‘ছোট’ ভাই-বোনেদের যে খুবই পছন্দের হবে সেটা বলাই বাহুল্য!