কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই:
অধিকাংশ মানুষই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগে থাকে। ফলে তাঁদের জন্য এই টোটকা খুবই উপকারী। খেজুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ফাইবার। যা পরিপাক ক্রিয়া বা পাচন ক্রিয়ার জন্য ভীষণই ভাল।
ত্বকের জন্য ভাল:
বিভিন্ন পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ভেজানো খেজুর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে। যা ত্বক বা স্কিনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে যাঁরা ত্বকের দাগ-ছোপের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য তো এই টোটকা ভীষণই কার্যকরী।
advertisement
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক:
যাঁরা উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় জেরবার, তাঁদের জন্যও এই ভেজানো খেজুর দারুন উপকারী। কারণ এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আর এর ফলে ওজন তো কমেই এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারে জেরবার? ডায়েটে রাখুন এই ফল ও সব্জিগুলির রস, উপকারই পাবেন
অস্থি বা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী:
ভেজানো খেজুরে প্রচুর পরিমাণে থাকে ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং কপার। যা অস্থি কিংবা হাড়ের স্বাস্থ্য়ের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন ভেজানো খেজুর খেলে হাড় মজবুত হয়।
অ্যানিমিয়ার জন্যও সেরা:
খেজুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই যাঁরা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এই ভেজানো খেজুরের টোটকা দারুন উপকারী।
ওজন বাড়াতে সহায়ক:
যাঁরা দুর্বল এবং রোগা-পাতলা, তাঁদের জন্যও দুর্দান্ত দাওয়াই এই ভেজানো খেজুর। আসলে ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক এই ড্রাই ফ্রুট। কারণ এর মধ্যে বেশ ভাল পরিমাণে থাকে ভিটামিন এবং জরুরি কিছু প্রোটিন। যা দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়ক।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)