প্রতি দিন ত্বক পরিষ্কার করা (Daily Cleansing)
প্রতি দিন ত্বক পরিষ্কার করা আমাদের দৈনন্দিন স্কিনকেয়ার রুটিনের একটি অংশ হওয়া উচিত কারণ এটি বাইরের ধূলিকণা এবং মৃতকোষ অপসারণে সহায়তা করে। ভালো মানের ক্লিনজার আমাদের ত্বকের গভীর গিয়ে ত্বকের স্তরগুলিকে হাইড্রেট করে। ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখতে একটি মাঝারি বা নিম্ন pH মাত্রা সহ ক্লিনজার ব্যবহার করা উচিত।
advertisement
আরও পড়ুন-১০ বছর ধরে শুধু ঘাস, পাতা ও কাঠ খেয়েই দিব্যি বেঁচে এই ব্যক্তি ! ভিডিও ভাইরাল
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা (Using Moisturizers)
বয়স, দূষণ ইত্যাদি কারণে আমাদের ত্বক তার প্রাকৃতিক হাইড্রেশন হারাতে শুরু করে। তাই আমাদের ত্বক নরম রাখতে অবশ্যই একটি কার্যকরী ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। ময়েশ্চারাইজার আমাদের ত্বকে জল ধরে রাখতে সাহায্য করবে ও তারুণ্যময় রূপ দেবে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার করা (Using Sunscreens)
আমাদের ত্বকের দৃশ্যমান বার্ধক্যের জন্য সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি। তাই সূক্ষ্ম ত্বককে রক্ষা করতে, ৩০ বা তার বেশি এসপিএফ সহ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। সে ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে বেরোনোর কমপক্ষে ২০ মিনিট আগে এটি প্রয়োগ করা উচিৎ। সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে ত্বককে সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিতে কয়েক ঘণ্টা পর পর সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
আরও পড়ুন-কেমিক্যাল নয়, মুখের হালকা রোম তুলতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ঘরোয়া টোটকা সঙ্গী হোক আপনারও
সেরা অ্যান্টি-এজিং নাইট ক্রিম ব্যবহার করা (Using the best Anti-Ageing Night Cream)
আমাদের ত্বক মেরামত করার সেরা উপায়গুলির মধ্যে একটি হল অ্যান্টি-এজিং নাইট ক্রিম ব্যবহার করা। আমরা যখন আমাদের মুখ এবং ঘাড়ে একটি অ্যান্টি-এজিং নাইট ক্রিম ম্যাসাজ করি, তখন এতে থাকা ভিটামিন আমাদের ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে।
এসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার (Using Essential Oil)
আমাদের ত্বক প্রাকৃতিক তেলতেলে ভাব হারাতে শুরু করে মূলত ৩০ বছরের পর থেকে। আর্দ্রতার অভাবের ফলে আমাদের মুখে বলিরেখার ভ্রুকুটি দেখা দেয়। আমাদের ত্বকে পুষ্টি জোগায় এমন এসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করে এটি এড়ানো যেতে পারে। ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল ত্বকের টেক্সচারকে ময়েশ্চারাইজ এবং নরম করার জন্য খুবই উপকারী। এই অ্যান্টি-এজিং টিপস এবং কৌশলগুলির নিয়মিত ব্যবহার আমাদের ত্বকের বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে।