সর্দিকাশি-
একটুকরো মিছরি খান আদা সঙ্গে৷ এর ফলে শ্লেষ্মা কমবে৷ সর্দিকাশির সমস্যাও প্রতিহত হবে৷
মাথাব্যথা-
মিছরি, গোলমরিচ, শুকনো আদা ও সামান্য ঘি মিশিয়ে তৈরি করুন মিশ্রণ৷ সাইনাসের সমস্যা দূর করতে রাতে ঘুমনোর আগে এই মিশ্রণ খান এক চিমটে৷ পরের দিন সকালে মাথাব্যথা সমস্যা কমবে অনেকটাই৷
আরও পড়ুন : চকোলেটের বাক্সে গুছিয়ে রাখা হত প্রেমপত্র, কেন ভালবাসার সঙ্গে জড়িয়ে গেল এই স্বাদ?
advertisement
গলার সংক্রমণ-
গলার সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে এক খণ্ড মিছরি মুখে রাখুন৷ প্রথমেই চিবিয়ে খেয়ে ফেলবেন না৷ দেখুন, ধীরে ধীরে যাতে এর নির্যাস আপনার গলা দিয়ে প্রবেশ করে৷ এতে আপনার কণ্ঠের কর্কশ ভাব দূর হবে৷ এছাড়া এলাচ ও মিছরি গুঁড়ো করুন ২:১ অনুপাতে৷ এই মিশ্রণ দিনভর ৩ থেকে ৪ বার চিবোতে থাকুন৷ যতক্ষণ না অবধি সর্দিকাশি ও গলার কর্কশতা দূর হয়, তত ক্ষণ৷
মুখের দুর্গন্ধ-
এক চামচ আমলকি পাউডার, হলুদগুঁড়ো, মিছরি, এক চিমটে গোলমরিচ মিশিয়ে নিন৷ এক পেয়ালা উষ্ণ দুধে এই মিশ্রণ মিশিয়ে পান করলে সর্দিকাশি ও নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ দূর হয়৷
আরও পড়ুন : প্রেমের স্মারক চকোলেটের স্বাস্থ্যগুণও অঢেল, জেনে নিন এর উপকারিতা
হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি-
আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে মিছরি বহুদিন ধরেই ওষধি হিসেবে সমাদৃত৷ রক্তাল্পতা রোগে হিমোগ্লোবিন কমে যায় দ্রুত৷ আয়ুর্বেদ মতে, এই সমস্যায় প্রতিদিন উষ্ণ দুধে জাফরান ও মিছরি মিশিয়ে পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়৷
আরও পড়ুন : ফেলে দেওয়া পোট্যাটো চিপসের বাতিল প্যাকেট দিয়ে তৈরি আস্ত শাড়ি! হতভম্ব নেটদুনিয়া
গরমে আরাম-
গ্রীষ্মে সুস্বাদু পানা হিসেবে মিছরি অতুলনীয়৷ গরমের নানা কুপ্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করে৷ মাখন ও মিছরির মিশ্রণ মালিশ করলে কমে যায় হাত ও পা জ্বালা করার সমস্যাও৷