# জীবনে চলার পথে একা হয়ে পড়া শ্বশুর বা শাশুড়ির আবেগের ভরসাস্থল হয়ে উঠুন৷ তাঁরা নিরাপদ বোধ করবেন৷ আপনিও মানিয়ে নিতে পারবেন৷
# একসঙ্গে থাকলেও তাঁদের স্পেস দিন৷ নিশ্চিত করুন তাঁরাও যেন আপনাকে স্পেস দেন৷ তাঁদের জীবন কিছুটা তাঁদের মতো করেই উপভোগ করতে দিন৷
# মাঝে মাঝে তাঁদের পছন্দমতো খাবার বানিয়ে বা অর্ডার করে আনিয়ে প্যাম্পার করতে ভুলবেন না৷ যদি শ্বশুর বা শাশুড়ি আলাদা থাকেন, তাহলে নিয়মিত তাঁর কাছে যান৷ যোগাযোগ রাখুন৷
advertisement
আরও পড়ুন : পৌষ পূর্ণিমা কবে? কত ক্ষণ আছে এই পুণ্যতিথি? জানুন পঞ্জিকা কী বলছে
# কথায় কথায় তাঁদের উপর রেগে যাবেন না৷ ধরেই নিন, তাঁরা তুচ্ছ কারণে বা বিনা কারণেই খিটমিট করবেন৷ আপনাকে সহ্য করে নিতে হবে৷ একটা সীমা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন৷ মুখে মুখে তর্ক করবেন না একটুতেই৷
# যদি কোনও কিছুতে খারাপ লাগে, সেটা স্পষ্ট করে বলুন৷ তবে তাঁকে আঘাত করে কর্কশভাবে বলবেন না৷ মনের মধ্যে ক্ষোভ পুষে রাখবেন না৷
# দরকারে তাঁদের আর্থিকভাবে সাহায্য করুন৷ সম্ভব হলে মাসে এক বার শপিং বা প্রিয় রেস্তরাঁয় নিয়ে যান৷ ছোট্ট ছুটির প্ল্যান করুন৷
# সাংসারিক সিদ্ধান্তে তাঁদের মতামত নিন৷ হাল্কা কাজ তাঁদের করতে দিন৷ তাহলে তাঁরা অবহেলিত মনে করবেন না নিজেকে৷ চেষ্টা করুন তাঁদের বন্ধু হয়ে ওঠার৷