সেখান থেকেই একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স সংস্থার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আফ্রিকার ট্রেনিং পিরিয়ডে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রির জন্য পাড়ি দেন তিনি। ডিগ্রি অর্জনের পর কমার্শিয়াল পাইলট হিসেবে যোগদান করেন ভাস্কর। তাঁর এই সাফল্যে গর্বিত পরিবারের সদস্য-সহ গোটা জেলার মানুষ।
এ বিষয়ে ভাস্কর দাস বলেন, ছোটবেলা থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল কমার্শিয়াল পাইলট হওয়ার। সেই ভাবেই তিনি তাঁর লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলেছিলেন। তাঁর খুবই ভাল লাগছে এই সফলতা পেয়ে। আগামিদিনে তিনি পুরুলিয়ার নাম আরও উজ্জ্বল করতে চান।
advertisement
এ বিষয়ে ভাস্কর দাসের বাবা কৈলাস দাস বলেন, ছেলের এই সাফল্যে তিনি গর্বিত। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে যে জায়গায় তাঁর ছেলে পৌঁছেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ছোটবেলা থেকেই নিজের মেধা ও ইচ্ছা শক্তির জোরেই আজ এই জায়গায় সে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে ভাস্কর দাসের মা পম্পা দাস বলেন, তাঁর ছেলে ছোটবেলা থেকেই তাকে বলতেন বড় হয়ে এমন কোনও কাজ করবেন যাতে জেলার নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। ছেলে সেই কাজই করে দেখিয়েছেন। ছেলেকে নিয়ে তিনি খুবই গর্বিত। ছেলেবেলা থেকেই মেধাবী ছাত্র ছিলেন ভাস্কর। প্রথম থেকেই তাঁর লক্ষ্য ছিল উচ্চতার শিখরে পৌঁছনো। আর সেই কাজই করে দেখাল পুরুলিয়ার ভাস্কর। তাঁর এই সাফল্যে গর্বিত গোটা জেলা।