নেশা ছাড়ুন- যদি আপনার সিগারেট, মদ বা অতিরিক্ত কফির নেশা থেকে থাকে তাহলে অবিলম্বে ছেড়ে দিন। এই সব নেশা জীবনে স্ট্রেস বাড়ায়। ৩৫-এর পর মা হতে গেলে নেশা আপনাকে ছাড়তেই হবে। স্ট্রেস ও এক্সারসাইজ- বয়স বাড়লে মা হওয়ার পথে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায় স্ট্রেস। প্রেগন্যান্ট হতে গেলে ও সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে গেলে স্ট্রেস কাটাতেই হবে। আর স্ট্রেস কাটানোর সবচেয়ে ভাল উপায় এক্সারসাইজ। এতে শারীরিক সুস্থতাও বাড়বে। শরীর প্রেগন্যান্সির জন্য নিজেকে তৈরি করতে পারবে সহজে।
advertisement
আরও পড়ুন: চা-কফি-রান্নায় চিনি খাচ্ছেন? শরীরে কী হচ্ছে এর ফলে, জানেন?
থাইরয়েড- যদি থাইরয়েডের সমস্যা না থেকে থাকে তাহলে ৩৫-এর পর অবশ্যই পরীক্ষা করিয়ে নিন। যদি আগে থেকেই থাইরয়েডের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে মা হওয়ার আগে কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আনতেই হবে। না হলে জটিলতা ক্রমশ বাড়তেই থাকবে। সেক্স- বয়স বাড়লে নিয়মিত সেক্সের প্রয়োজন। প্রেগন্যান্ট হতে চাইলে তাই সেক্স লাইফের দিকে নজর রাখুন। চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত সেক্স করুন। ঋতুচক্রের গুরুত্বপূর্ণ দিন বুঝতে ওভিউলেশন কিটের সাহায্য নিন।
আরও পড়ুন: মন জিতে নিতে ওস্তাদ সচিন তেন্ডুলকর, এবার যা করলেন, তারিফ করবেন আপনিও! দেখুন...
পজিটিভ থাকুন- বার বার চেষ্টা করেও প্রেগন্যান্ট হতে না পারা, মিসক্যারেজ-এই সব কারণে অনেকেই আশাহত হয়ে পড়েন। এই অবস্থায় মা হওয়া কখনই সম্ভব নয়। ভেঙে পড়বেন না। আশা রাখুন, পজিটিভ থাকুন। প্রেগন্যান্সি কাউন্সেলিং- দেরিতে বিয়ে, মা হওয়ার টেনসন, বয়স বেড়ে যাওয়া এ সব নিয়ে চিন্তার কারণে অনেকেই নেগেটিভ হয়ে পড়েন। ফলে প্রেগন্যান্সি আরও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রয়োজন হলে প্রেগন্যান্সি কাউন্সেলিং-এর সাহায্য নিন। এতে আপনার অমূলক ভাবনা কেটে গিয়ে সঠিক দিশা পাবেন।