কেন এই পানীয়ে কমবে অ্যাকনে, সেই কারণও জানিয়েছেন রিচা। বলেছেন কিশমিশে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। তাছাড়া এই শুকনো ফলে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উজ্জ্বল করে ত্বক। পেলব রাখে। কিশমিশ ভেজানো জল পরিচিত ডিটক্সিফায়ার হিসেবে। শরীর থেকে টক্সিন পদার্থ বার করে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাকনে সমস্যা। কিশমিশ-জলের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান ত্বকের সংক্রমণ বশে রাখে। ব্রণ আক্রান্ত ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়ে পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন : ডগা ফেটে যাওয়ায় লম্বা হচ্ছে না চুল? রইল ঘরোয়া টোটকা, Split Ends সারিয়ে এ বার দ্রুত বাড়বে চুলের রাশি
কিশমিশ ভেজানো জল পান করলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব প্রশমিত হয়। অতিরিক্ত তেল দূর হয় ত্বক থেকে। ত্বকের বন্ধ রোমকূপের মুখ খুলে যায়। জলশূন্য ত্বক ব্রণর আঁতুড়ঘর। কিশমিশ জল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। তাই ভিতরে বাইরে সব সময় হাইড্রেটেড রাখুন ত্বক। কীভাবে এই পানীয় বানাবেন, সেটাও বলেছেন পুষ্টিবিদ। বলেছেন ২৫ গ্রাম কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে ৩-৪ কাপ জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে এই মিশ্রণ খেতে হবে খালি পেটে।