আরও পড়ুন: ঘরে বাইরে সমানতালে কাজ করতে গিয়ে ঠান্ডায় নাজেহাল? মহিলাদের জন্য রইল সহজ টিপস
এই গ্রামের ধনি পায়ারাদের সম্পত্তির ফিরিস্তি শুনলে চোখ কপালে উঠবে! তাদের নামে রয়েছে একাধিক দোকান, কিলোমিটারের পর কিলোমিটার জমি, নগদ টাকা তো রয়েছেই! জানা গিয়েছে, ওই অঞ্চলের প্রায় ২৭টি দোকান , মোট ১২৬ বিঘা জমি রয়েছে ও ব্যাংকে ৩০ লক্ষ টাকা গচ্ছিত রয়েছে। এখানেই শেষ নয়! প্রায় দশ বিঘা জমির উপর তৈরি ৪০০টি গৌশালার মালিকও পায়রারা, সেখানে রয়েছে ৫০০টি গরু, সেরি দুগ্ধযাত পণ্য বিক্রি করেও প্রচুর টাকা রোজগার হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: কোভিড সংক্রমণের ভয়ে সারাক্ষণ আতঙ্কিত? মনকে এই খাবারগুলি দিন...
কিন্তু কীভাবে এই পাখির দল এত টাকার মালিক হল? স্থানীয় বাসিন্দা প্রভুসিং রাজপুরোহিত জানান, প্রায় ৪ দশক আগে ব্যবসায়ী সজ্জনরাজ জৈন তৈরি করেছিলেন কবুতরণ ট্রাস্ট। এরপর সেই প্রথা চলে আসছে। পাখিদের দেখভালের জন্য তৈরি করা ট্রাস্টে সবাই নিজেদের সাধ্য মতো অনুদান দেন। এই ট্রাস্টের টাকায় তৈরি হয়েছে ২৭ টি দোকান, সেই দোকানের ভাড়ার টাকায় পাখিদের দেখাভাল চলে। তাদের যত্ন-আত্তি, রোজগার দানাপানির যোগান। ২৭টি দোকানের মাসিক ভাড়া ৮০ হাজার টাকা। পায়রাদের নামে রয়েছে বহু জমি যা ভাড়া দেওয়া হয়, এবং সব টাকাই জমা পড়ে ব্যাঙ্কে! সেখান থেকে সমস্ত খরচা হয় এবং বর্তমানে ব্যাঙ্কে গচ্ছিত টাকার অঙ্ক ৩০ লাখ।