তিনি জানান, দেশীয় কুকুরের ক্ষেত্রে খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম। এরা আমাদের আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে অভ্যস্ত, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভাল। খাবার ও চিকিৎসা—দুটোতেই বাড়তি খরচ হয় না। পাশাপাশি কিছু বিদেশি প্রজাতির ছোট আকারের কুকুরও আছে, যাদের রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় খুব বেশি নয়। সারমেয় বিশেষজ্ঞ প্রসেনজিতের মতে, পোষ্য কুকুর পালনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নিয়মিত খাবার, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, সময়মতো টিকাকরণ এবং ভালবাসা। দামি খাবার বা বিলাসবহুল জিনিসপত্র না থাকলেও কুকুর সুস্থ ও সুখী থাকতে পারে, যদি মালিক সচেতন হন।
advertisement
তিনি আরও বলেন, “কুকুর পোষা মানে শুধু শখ নয়, দায়িত্বও। তাই খরচের ভয় না পেয়ে আগে নিজের সময়, ধৈর্য ও যত্ন দেওয়ার মানসিকতা থাকা দরকার।” সব মিলিয়ে বলা যায়, সীমিত আয়ের মধ্যেও পোষ্য কুকুর পালন অসম্ভব নয়। সঠিক প্রজাতি বাছাই, নিয়মিত পরিচর্যা আর নিঃস্বার্থ ভালবাসাই কুকুর পোষার আসল চাবিকাঠি।