বিশিষ্ট শিল্প ব্যক্তিত্ব লক্ষ্মণ কুমার, কালার ক্যানভাসের চেয়ারম্যান বিজয়পাল এবং জিও (রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)-এর কর্পোরেট কমিউনিকেশনের হেড রোহিত দুবে-সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আর প্রদর্শনীতে প্রদর্শিত বৈচিত্র্যময় এবং চিন্তা-উদ্দীপক শিল্পকর্মের প্রশংসাও করেছেন অতিথিরা।
advertisement
পরচম শিল্প প্রদর্শনীতে দেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে শিল্পীরা নিজেদের অনন্য শিল্পকর্ম উপস্থাপন করেছেন। প্রদর্শনীতে যেসব বিশিষ্ট শিল্পীরা শামিল হয়েছিলেন, তাঁরা হলেন:
জসপ্রীত মোহন সিং, কবিতা যাদব,
বিকাশ নাগবংশী,
রজনী শর্মা,
অলকা শর্মা,
সুধা মিশ্র,
অনুরাধা সাক্সেনা পৃথ্বী,
প্রতিমা বটু,
কে বিজয় ভাস্কর,
অনমোল জেডি,
মেনেকা আনন্দ,
হীরালাল জি গোহিল,
দীপান্বিতা মণ্ডল,
রামকৃষ্ণ আগরওয়াল,
নন্দিতা সিং,
গীতাঞ্জলি শ্রীবাস্তব,
ইন্দিরা প্রকাশ,
সাক্ষী রাঘব,
ললিত কুমার,
প্রলয় দত্ত,
প্রীতি সেন,
বিনীতা ঠাকুর,
অজয় কুমার,
কাজী মহিউদ্দিন আহমেদ,
কাজী নাসির আহমদ,
শ্যামল টমি,
প্রফেসর চক্রধর হিভসে,
গণেশ শর্মা,
দীপশিখা বিসোই,
রোহিত।
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে ৩০ জনেরও বেশি প্রতিভাবান শিল্পী অংশগ্রহণ করেছেন। নিজেদের কল্পনা, দক্ষতা এবং সাংস্কৃতিক বোধ দিয়ে এক প্রাণবন্ত সৃষ্টি উপস্থাপন করেছেন তাঁরা। সমসাময়িক চিত্রকলা থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী শৈলী কী ছিল না! ফলে পুরো গ্যালারিটি যেন রঙ, টেক্সচার এবং শৈল্পিক প্রকাশের এক প্রাণবন্ত উদযাপনে পরিণত হয়েছিল।
এই অনুষ্ঠানের পিছনে ছিল কলাফুল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রজনী শর্মা এবং তাঁর ডেডিকেটেড টিমের মাথা। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা সকলে মিলে হাতে হাত মিলিয়ে অনুষ্ঠানটিকে সফল ভাবে বাস্তবায়নও করেছিলেন। অনুষ্ঠান উদ্বোধনের দিনে শিল্পকর্মের নান্দনিক উপস্থাপনা, চিন্তা-উদ্দীপক আলাপ-আলোচনা এবং শিল্পী ও শিল্পপ্রেমীদের মধ্যে এক অর্থবহ সংযোগ মুগ্ধ করেছিল দর্শনার্থীদের। এছাড়া পরচম আন্তর্জাতিক শিল্প প্রদর্শনীতে পরের দুই দিনও একটি সাংস্কৃতিক উৎসব হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে শিল্পপ্রেমীদের জন্য। সমগ্র এই অনুষ্ঠানে শিল্প যেন সীমানা ছাড়িয়ে মানুষের সঙ্গে এক অনন্য সংযোগ ও সমন্বয় গড়ে তুলেছে!