বাঁকুড়ার মত প্রান্তিক এলাকাতেও বন্ধ্যাত্ব একটি সমস্যা। বন্ধ্যাত্ব নিয়ে আলোচনা করাতেও খুব একটা স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না সাধারণ মানুষ। সেই কারণে প্রান্তিক বাঁকুড়াতেও এবার কলকাতার মত সুবিধা। অভিজ্ঞ মনোবিদ থেকে শুরু করে, আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং বন্ধ্যাত্ব রুখতে যাত্রা শুরু হয়েছে বাঁকুড়ায়। খুবই সুলভ মূল্যে এবার মন খুলে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা সমাধান করতে পারবেন বাঁকুড়া দম্পতিরা।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
ক্রেডেলের হাত ধরে এবং তপস্যা পলিক্লিনিকের সহযোগিতায় একটি কনটিনিউড মেডিক্যাল প্রোগ্রাম এটি। বন্ধ্যাত্ব রুখতে যে ধরনের চিকিৎসা করতে হয় সেটি খরচ সাপেক্ষ। কলকাতা কিংবা বড় শহর গুলিতে গিয়ে চিকিৎসা করলে বাড়তি খরচ থাকে যাতায়াতের। বাঁকুড়ার মানুষজন সেই কারণে অনেক সময় পিছিয়ে যান। তবে বাঁকুড়া শহরের মধ্যে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এবং সব ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে এবার বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা আশায় যথেষ্ট খুশি সাধারণ মানুষ। বন্ধ্যাত্ব কোনও “সোশ্যাল ট্যাবু” নয়। চিকিৎসক সায়ন পাল বলেন, “বন্ধ্যাত্ব একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা এবং বাঁকুড়াতেও এটির বীজ বপন হয়েছে। সেই সমস্যা সমাধান করতেই আমরা নেমেছি।”
এবার প্রশ্ন হচ্ছে কী ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকছে? সব ধরনের পরীক্ষা থেকে শুরু করে, মনোবিদদের পরামর্শ। পুরুষ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্ব সঙ্গে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এবং মানসিক চাপ এবং স্ট্রেস থেকে মুক্তি, সবই হবে বাঁকুড়ার বুকে এবং বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন পুয়াবাগান এলাকায়।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়