এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা চন্দন গিরি জানিয়েছেন, আগে জঙ্গল অনেকটা গভীর ছিল। এখন ভাঙতে ভাঙতে কমে হয়ে গিয়েছে। এই জায়গাটি দেখতে অনেকেই আসেন। জায়গাটি রক্ষা করার দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
স্থানীয়দের অনেকের দাবি, বারবার প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও স্থায়ী কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। যদিও এই প্রসঙ্গে নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিষেক দাস জানিয়েছেন, প্রকৃতির কাছে সকলেই অসহায়। তবুও যতটা পারা যায় ভাঙন রুখতে সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। বর্তমানে যদি সরকার ও সংশ্লিষ্ট দফতরগুলি জরুরি ভিত্তিতে কার্যকরী পদক্ষেপ না করা নেয়, তাহলে হয়ত কয়েক বছরের মধ্যেই নিউ বকখালি হারিয়ে যাবে এমন আশঙ্কাই করছেন স্থানীয়রা।
advertisement
আরও পড়ুন : প্লাস্টিকের দাপটে তলানিতে মাটির পাত্রের চাহিদা, পাখিদের ভরসায় দিন কাটছে কুমোরদের, হচ্ছে অন্নসংস্থান
কোলাহলহীন এই জায়গাটি পর্যটকদের কাছে টানছিল খুবই। নামখানা স্টেশনের আগে উকিলের হাট স্টেশন থেকে কিছুটা দূরে এই নিউ বকখালি জায়গাটি। এখন যদি ভাঙনের ফলে এই জায়গাটি হারিয়ে যায়, তাহলে ভবিষ্যতে পর্যটকরা এই জায়গাটির মাধুর্য থেকে বঞ্চিত হবে। এখন এটাই দেখার যে ভবিষ্যতে কী হয় সেখানে।