উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি শহর ছিল গোটা রাজ্যের উষ্ণতম শহর, যেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৮.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নতপা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপের প্রবাহ বাড়ছে।
বারাণসীতে তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পৌঁছেছে। নতপার এই দিনগুলিতে স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। এই সময়ের মধ্যে, নিজেকে সুস্থ রাখতে আমাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
আরও পড়ুন- শাহরুখের হাতের এই ঘড়ি দেখার মতো, পরেছিলেন IPL ফাইনালে, যা দাম, শুনলে হা হবেন
প্রচণ্ড গরমের এই নয় দিনে এমন অনেক খাবার রয়েছে যা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এর মধ্যে অনেক জাঙ্ক ফুডও রয়েছে। আজ বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক গ্রীষ্মে কীভাবে মানুষের খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা উচিত এবং কী এড়ানো উচিত।
ভাজা এবং চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা
বারাণসীর সন্তুষ্টি হাসপাতালের ডিরেক্টর ডা. ঋতু গর্গ বলেন, গ্রীষ্ম এলেই খাদ্য থেকে ভাজা খাবার বাদ দিতে হবে। এই মোরশুমে অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মশলাদার খাবার খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
এতে পেট জ্বালাপোড়া, গ্যাস এবং অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে। তাই এই সব থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খেলে মেটাবলিজমও ধীর হয়ে যায়।
আরও পড়ুন- বিশ্বকাপের লড়াইয়ে নেমে পড়ল ভারত, প্রথম ভিডিও! বিরাট কোহলি এখনও নেই!
এই সব খাবার এড়িয়ে চলুন
ডা. ঋতু গর্গ বলেন, এর পাশাপাশি এই সময়ে মানুষের প্রিজারভেটিভ খাবার বা প্যাকেটজাত খাবার যেমন চিপস, ক্যান্ডি ইত্যাদি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, চা, কফি, অ্যালকোহলের মতো জিনিসও এড়িয়ে চলতে হবে।
মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলা
ডা. ঋতু গর্গ জানান, প্রচণ্ড গরমের এই সময়ে উচ্চ ক্যালোরি, উচ্চ ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে, শুধু তাই নয়, মশলাদার বা তৈলাক্ত শাকসবজি বা অন্যান্য খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে। গরমে চা-কফির পরিমাণও কমিয়ে দিতে হবে।
কেউ কেউ দিনে বেশ কয়েক বার চা পান করেন বা ঘন ঘন কফি পান করার অভ্যাস রয়েছে। এই ধরনের মানুষদের জলশূন্যতার সমস্যা হতে পারে। যার কারণে তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। অতিরিক্ত চা-কফি পান করলেও অ্যাসিডিটি বাড়ে।