তিনি সম্প্রতি পথের ধারে দেখতে পান এক বৃদ্ধা মার্লিনকে। তিনি বসে ভিক্ষা করছিলেন। জানতে পারেন ওই বৃদ্ধা আদতে মায়ান্মারের। বিয়ের পর তিনি চলে আসেন ভারতের চেন্নাই শহরে। ভাগ্যের ফেরে মার্লিন আজ ভিক্ষাজীবী।
কিন্তু পথের ধারে তাঁর দিন কাটানোর পর্ব এ বার কাটল। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর মহম্মদ আশিক তাঁকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানোর বন্দোবস্ত করেছেন। তাঁকে দুঃসময় থেকে উদ্ধার করার লক্ষ্যে একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন মহম্মদ। সেখানে ইংরেজি পড়ান বৃদ্ধা মার্লিন। এখনও পর্যন্ত ৫ লক্ষ ৬৭ হাজার ফলোয়ার ছাড়িয়ে গিয়েছে ওই ইনস্টাগ্রামে।
advertisement
অনিশ্চিত জীবন থেকে বৃদ্ধা মার্লিনকে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ দিয়েছেন মহম্মদ। ব্যবস্থা করেছেন ইংরেজি প্রশিক্ষণ দেওয়ার সুযোগের। ইন্টারনেটের দৌলতে মার্লিন পৌঁছে গিয়েছেন গণ্ডি ছাড়িয়ে। ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পর মার্লিনকে চিনতে পেরেছেন তাঁর এক প্রাক্তন ছাত্র। ভিডিও কল-এর মাধ্যমে যোগাযোগ করেছেন মার্লিনের সঙ্গে।
মহম্মদ কথা বলেছেন মার্লিনের সঙ্গে। সেখানেই জীবনে একের পর এক বিঘ্নের কথা বলেছেন এই বৃদ্ধা। জানিয়েছেন কেন পথের ভিক্ষাজীবীতে পরিণত হয়েছেন এই প্রাক্তন শিক্ষিকা। সেই ভিডিও ছাপিয়ে গিয়েছে ৩০ মিলিয়ন ভিউজ। সামাজিক মাধ্যমে বহুলচর্চিত এই ভিডিও।