হাঁটু পর্যন্ত পোশাক পরতে হবে
এই সময় বেশি দৈর্ঘ্যের জামাকাপড় পরলে সেটা জলে কাদায় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই হাঁটু পর্যন্ত পোশাক পরাই ভাল। আঁটসাঁট মিডি পোশাক, স্কেটার স্কার্ট, হাই ওয়েস্ট শর্টস এই সময় পরা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির তদন্ত চলছিল, আত্মঘাতী প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকের 'পেনশন' প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ব্রাত্য বসু
advertisement
ভারতীয় পোশাকে রদবদল
ভারতীয় পোশাক পরতে ভালো লাগলে শর্ট কুর্তির সঙ্গে লেগিংস বা চুড়িদার পরা যায়। এই ঋতুতে সালওয়ার বা পাতিয়ালা না পরাই ভাল। লম্বা ওড়নার বদলে স্কার্ফ বা স্টোল দিয়ে কাজ চালাতে হবে। যে ধরনের পোশাক পরলে ঘাম বেশি হয় সেরকম পোশাক এড়িয়ে চলতে হবে।
শ্রাগ
মনসুনের মেজাজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শ্রাগ পরা যায়। হালকা রঙের টি শার্ট পরে তার উপর নানা প্যাটার্ন ও নকশার শ্রাগ ট্রাই করা যেতে পারে। আধুনিক ফ্যাশনের কথা মাথায় রেখে কিমোনো বা কাফতান শ্রাগ বেছে নেওয়া যায়।
আরও পড়ুন: জট কাটাতে পারব, প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকের পর আশ্বাস শিক্ষামন্ত্রীর
জিন্সের বদলে কুলটস
জিন্স বর্ষাকালে শুকোতে বেশি সময় নেয়। তাই কুলটস বা পালাজো এই সময়ের জন্য একদম আদর্শ। এছাড়াও চওড়া হেমের যে কোনও ট্রাউজার এই সময় পরা যেতে পারে। এতে চলাফেরার সুবিধা হয় এবং তাড়াতাড়ি শুকিয়েও যায়।
আরামদায়ক জুতো
বর্ষাকালে শুধু পোশাকের কথা ভাবলেই চলবে না। ভাবতে হবে জুতোর কথাও। স্টিলেটোস এবং হিল এই সময় এড়ানো উচিত। কারণ এতে পা হড়কে যেতে পারে। কোনও বন্ধ জুতো বা ক্লোজড শু-ও পরা উচিত নয়। মখমল বা চামড়ার জুতোর বদলে রাবার সোল এবং উজ্জ্বল রঙের ফ্লিপ-ফ্লপগুলিও বর্ষার জন্য উপযুক্ত বিকল্প। ব্যাকটেরিয়া থেকে পা রক্ষা করতে এবং পা জোড়া শুকনো রাখতে সব সময় ওয়াটারপ্রুফ মোজা পরতে হবে।
