আলু:
আলু বা আলুর দমের মতো তরকারি ফের গরম করে খাওয়া কখনওই উচিত নয়। কারণ তাপ বোটুলিনাম সি ব্যাকটেরিয়ার প্রজনন ক্ষেত্র। ফলে পুনরায় গরম করলে খাদ্যে বিষক্রিয়া হতে পারে। অত্যধিক তাপেও ব্যাকটেরিয়া মরে না। উল্টে বাড়ে।
আরও পড়ুন: একটা মিষ্টি বরফে ঢাকা দিন, শহরের নাম দার্জিলিং! বড়দিনের সেরা ছবিগুলি দেখুন
advertisement
বেঁচে যাওয়া মুরগির মাংস:
মুরগির মাংস বেঁচে গেলে তা মাইক্রোওয়েভে ঢোকানো উচিত নয়। হয় ঠান্ডা খেতে হবে, নয়তো খুব কম তাপমাত্রায় ধীরে ধীরে গরম করতে হবে। মাইক্রোওয়েভে দিলে প্রোটিনের গুণ বদলে যায়। আর হঠাৎ করে ফ্রিজের ঠান্ডা থেকে মাইক্রোওয়েভের তাপে স্থানান্তরিত করলে পেট খারাপ হতে পারে।
ভাত:
আলুর মতো ভাতও গরম করলে ব্যাকটেরিয়ার প্রজনন ক্ষেত্র হয়ে ওঠে। ফ্রিজ থেকে বের করার পর আগে ঘরের তাপমাত্রায় আসতে দিতে হবে। তার পরেই তা মাইক্রোওয়েভে ঢোকানো উচিত। তবে পুরো ভাত একবারে খেয়ে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। না-হলে পান্তা করেও রাখা যায়।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির দারুণ সুযোগ, যোগ্যতা স্নাতক পাশ! জানুন
সেলেরি:
সেলারি ছাড়া স্যুপ ভাবাই যায় না। তবে বেঁচে যাওয়া স্যুপ ফের গরম করে খেতে চাইলে স্যুপ থেকে সেলেরি বার করে নিতে হবে। আসলে সেলেরিতে থাকে নাইট্রেট। সেগুলো উত্তপ্ত হলে নাইট্রাইটে রূপান্তরিত হয়। আর নাইট্রাইট খুবই বিষাক্ত। শরীরে গেলে কার্ডিয়াক সমস্যার ঝুঁকি থাকে।
ডিম:
রান্না করা ডিম সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে নেওয়াই ভাল। না-হলে পরে ঠান্ডা খাওয়া কিংবা ফেলে দেওয়াই উচিত। ডিম ফের গরম করলে বিষাক্ত পদার্থ নির্গত হতে পারে। যা সত্যিই শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।