গ্রামের অধিকাংশ মানুষই তাঁর এই মধুর শিসের সঙ্গে পরিচিত। শিস শিল্পী সৌভিক দাস জানান, “বর্তমানে কলেজ পাশ করার পর প্রস্তুতি নিচ্ছেন চাকরির পরীক্ষার। পড়াশোনার সঙ্গে তাঁর এই কলাকে ধরে রেখেছেন তিনি। বাবা একসময় গম্ভীরা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাবার সেই শিল্পী সত্তা থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল সঙ্গীতশিল্পী হওয়ার। তবে তা এখনও স্বপ্ন।”
advertisement
আরও পড়ুন : আমলকির সঙ্গে ২ সবজির রস! ৭ দিন খেলেই ত্বকের রঙে গোলাপি জেল্লা! রূপ এমন পাল্টাবে, চিনতে পারবেন না নিজেকেই!
এক গ্রামবাসী জানান, “সৌভিক ছোটবেলা থেকেই গান পাগল, বিভিন্ন সময়ে গানের তালে শিস বাজিয়ে সুর ধরত। তাকে কাছে পেলে কেউ আবদার করেন জনপ্রিয় হিন্দি তো আবার কেউ বাংলা গানের সুর দিতে।”
অলস দুপুরের ক্লান্তি যেন দূর করে সৌভিকের শিসের সুরে হরেক রকম গানের বোল। তবে তাঁর এই প্রতিভা সীমিত থেকেছে গ্রামেই। নির্জন পুকুরপাড়। শুনশান রাস্তাঘাট। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে হিন্দি, বাংলা গানের শিসের সুর ধরিয়ে চলেছেন গ্রামের বছর একুশের যুবক সৌভিক।