ত্বকের জন্য উপকারী- বেদানার খোসার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তাই এটি ত্বকের অনেক সমস্যা যেমন ব্রণ, ফুসকুড়ি দূর করতে উপকারী। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে, এটি ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য সংক্রমণের বিরুদ্ধে সহজেই লড়াই করতে পারে। বেদানার খোসা শুকানোর পর গুঁড়ো করে গরম জলের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: নববর্ষে অতিথিদের স্বাগত জানাতে বানান এই বিশেষ পানীয়, অল্প খরচেই নিউ ইয়ারের স্বাদ বদলে যাবে
advertisement
শরীরকে ডিটক্সিফাই করে- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে পারে এবং বেদানার খোসায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তাই এটি শরীরে থাকা টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
গলা ব্যথা ও কাশি উপশম করে – বেদানার খোসার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি কাশির উপশম করে । বেদানার খোসার পাউডার জলে মিশিয়ে গার্গল করলে গলা ব্যথা ও কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: পেটের সমস্যা নিমেষে দূর করবে এই বেগুনি জুস, কীভাবে বানাবেন? জেনে নিন
ভিটামিন সি-এর ভালো উৎস - বেদানার খোসায় ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা ক্ষত সারাতে এবং টিস্যু গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
অন্ত্র ভাল রাখে - বেদানার খোসায় ট্যানিন থাকে, যাতে প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে।তাই পেটের প্রদাহ কমাতে বেদানার খোসা অত্যন্ত উপকারী। শুধু তাই নয়, এটি পাইলসের ফোলাভাব কমাতেও সহায়ক। কিছু গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে ডালিমের খোসা ডায়রিয়ার সময় রক্তপাত বন্ধ করতে এবং হজমের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।