এক্ষেত্রে ডায়েটে কিছু খাদ্য যোগ করলে কোলেস্টেরল ও স্থূলতা উভয়ের থেকেই সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে-
সয়াবিন- সয়াবিন এবং সয়া থেকে প্রাপ্ত পদার্থ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সয়াবিন প্রোটিন এবং ফাইবারের একটি ভাল উৎস যা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকর।
আরও পড়ুন: ঘরে বসে পার্লারের মত লুক পেতে মাখুন এই ফেসপ্যাক, ত্বকের জেল্লা দেখলে চমকে যাবেন
advertisement
ঢেঁরশ- ঢেঁরশে ক্যালোরি কম এবং দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ। এ কারণে কোলেস্টেরল কমাতে ঢেঁরশ খাওয়া যেতে পারে।
ফ্লেক্স সিড- ডায়েটে ফ্লেক্স সিড অন্তর্ভুক্ত করলে উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল কমে যায়। এই বীজগুলি স্ন্যাকস হিসাবে খাওয়া যেতে পারে অথবা ভাল করে পিষে নিয়ে ময়দার সঙ্গেও মেশানো যেতে পারে।
আরও পড়ুন: কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনতে চান? আজ থেকেই মানুন এই ঘরোয়া নিয়ম
ওটস - ওটসে থাকে বিটা গ্লুকান যা কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত সাহায্য করে। ওটস ফাইবারের একটি সমৃদ্ধ উৎস, যা কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ওজন কমাতেও কার্যকর। ফাইবার-সমৃদ্ধ ওটস খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং খিদে কম পায়।
রসুন- রসুন শুধু স্বাদের জন্যই নয় স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল। এর বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান ট্রাইগ্লিসারাইডের বৃদ্ধি রোধ করে, যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রোজ এক কোয়া কাঁচা রসুন খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতেও কার্যকর।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।