প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভাল ঘুম অপরিহার্য। বিভিন্ন কারণ রয়েছে এর পিছনে। ঘুম এবং প্রজনন ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত এবং একটি সার্কাডিয়ান ছন্দ অনুসরণ করে। কম ঘুম হলে স্ট্রেস বাড়ে এবং হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়৷
আরও পড়ুন : ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্কে বিপুল নিয়োগ! আবেদন করুন এখনই
ঘুম কম হলে মন ভালো থাকে না, কাজ করার শক্তি এবং ইচ্ছা কমে যায়৷ নির্দিষ্ট প্রজনন হরমোনের অপর্যাপ্ত উতপাদন হয়। হরমোন ডিম্বস্ফোটনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, গর্ভধারণের প্রথম ধাপ এটিই। সত্যি হল এটাই যে আমাদের শরীর সক্রিয়ভাবে কাজ করে যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি তখনও। প্রতি রাতে আমাদের এন্ডোক্রাইন সিস্টেম (যা আমাদের হরমোনগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে), ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, লুটিনাইজিং হরমোন (এলএইচ), এবং ফলিকল-স্টিমুলেটিং হরমোন (এফএসএইচ) সহ গর্ভধারণের সঙ্গে জড়িত কিছু মূল হরমোন তৈরি হয়। তাই রাতের ঘুম ভীষণভাবে প্রয়োজন৷
advertisement
পরিমিত ঘুম না হলে মানসিক এবং শারীরিক সমস্যা হতেই পারে৷ রাতে ছোট আলো জ্বাললে তা নীল রঙের ব্যবহার করুন৷ তাতে ঘুম হয় আরামে৷
৬-৮ ঘণ্টা ঘুমটা প্রয়োজনীয়৷ গর্ভবতী মহিলার ৯ ঘণ্টা ঘুম সেক্ষেত্রে জরুরী৷ রাতের ঘুমটা সবচেয়ে বেশি দরকার শরীরের জন্য৷
আরও পড়ুন : 'আরেকটু থাকতে দাও ওকে..', নেট মাধ্যমে সকলের কাছে আবেদন সব্যসাচীর
বিশেষ কয়েকটি উপায় রয়েছে, যাতে ঘুম হবে আরামের:
১) দিনে ৩০মিনিট শরীরচর্চা করুন
২) রাতে ঘুমনোর সময় স্মার্টফোনটি দূরে সরিয়ে রাখুন
৩) ঘর অন্ধকার এবং পছন্দের করে সাজান, যাতে ঘুম আসে আরামে৷
৪) পরিমাণের চেয়ে বেশি কফি, অ্যলকোহল এবং ধূমপাণ করবেন না৷
(এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)