অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, আপনি যদি ওজন কমানোর চিন্তায় থাকেন। তবে ক্যাপসিকাম আপনার জন্য দারুণ উপকারী। এতে খুব কম পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। যা ওজন কমাতে দারুণ ভাবে সহায়তা করে। এতে মেটাবলিজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে দেয় না। ভিটামিন এ এবং সি সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি হৃদরোগ, হাঁপানি এবং চোখের ছানি প্রতিরোধেও দারুণ উপকারী ভূমিকা নেয়। ক্যাপসিকাম ক্যানসার প্রতিরোধেও দারুণ উপকীরি বলে মনে করা হয়ে থাকে। এটি শরীরের ক্যানসার কোষকে বাড়তে দেয় না। তাই প্রতিদিন একটু করে ক্যাপসিকাম খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘আমার জীবনে কোনও ফিল্টার নেই..’ জ্যাসমিনের কাঁধে মাথা রেখে ছবি, প্রেমগুঞ্জন নিয়ে বললেন রাজদীপ
তিনি আরও জানান, ক্যাপসিকামে এমন উপাদান পাওয়া যায়, যা মেরুদণ্ডে ব্যথা হতে দেয় না। এছাড়াও এতে উপস্থিত অনেক উপাদান প্রাকৃতিক ব্যথানাশকের মতো কাজ করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও উপকারী ভূমিকা নেয়। এর পাশাপাশি ক্যাপসিকাম ত্বকের সমস্যাও রোধ করে।
কোনও খাবার বা সবজির গুণাবলিও যেমন থাকে, তেমনি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকে। ফলে এ বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। অনেকের বিভিন্ন রকম খাবার অ্যালার্জির সমস্যা থাকতে পারে। তাই খাবার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Sarthak Pandit