TRENDING:

Diet Tips: শরীর ভাল রাখতে পাতে রাখুন এই ৭ অ্যালকালাইন খাবার, মজেছেন সেলিব্রেটিরাও!

Last Updated:

Diet Tips: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষারীয় খাবার অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় এবং শরীরে অ্যাসিডের মাত্রার ভারসাম্য রাখতে সহায়তা করে। একইসঙ্গে এই খাবারগুলো পেট ঠান্ডা রাখে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ইদানীং ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে অ্যালকালাইন ডায়েট। অর্থাৎ ক্ষারীয় খাবার। এই ডায়েটে মাছ, মাংস থাকে নামমাত্র। বদলে জোর দেওয়া হয় শাক, সবজি এবং ফলের উপর। অনেক সেলিব্রিটিও আজকাল অ্যালকালাইন ডায়েটে মজেছেন। কিন্তু অ্যালকালাইন ডায়েট বা ক্ষারীয় খাবার শরীরের কোন উপকারটা করে?
অ্যালকালাইন খাবার মজেছেন সেলিব্রেটিরাও
অ্যালকালাইন খাবার মজেছেন সেলিব্রেটিরাও
advertisement

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষারীয় খাবার অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় এবং শরীরে অ্যাসিডের মাত্রার ভারসাম্য রাখতে সহায়তা করে। একইসঙ্গে এই খাবারগুলো পেট ঠান্ডা রাখে। হজমের সময় পাকস্থলী থেকে প্রচুর গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিঃসৃত হয়। তাই ক্ষারযুক্ত খাবার পরিপাকতন্ত্রকে শিথিল করে। ভারতীয় খাবারগুলি ঐতিহ্যগতভাবে ক্ষারীয় প্রকৃতির, যা একটি নিখুঁত ভারসাম্য তৈরি করে। এখানে কয়েকটি ক্ষারীয় খাবারের তালিকা দেওয়া হল, যেগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতেই হবে।

advertisement

আরও পড়ুন: বিপুল লোক আসছে উত্তর থেকে, ২১ জুলাই থাকছে বড় চমক! অভিষেকের বার্তায় চাঞ্চল্য

টোফু: দুধ এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যের পাচনতন্ত্রের উপর অম্লীয় প্রভাব রয়েছে। টোফু সয়া দুধ দিয়ে তৈরি এবং তাই প্রকৃতিতে ক্ষারীয়। অ্যাসিড রিফ্লাক্স রোধ করতে পনির এড়িয়ে পাতে টোফু রাখাই উচিত।

মিষ্টি আলু বা রাঙালু: মিষ্টি আলু ক্ষারের সমৃদ্ধ উৎস। এগুলো প্রকৃতিতে হালকা অ্যাসিডিক এবং অত্যন্ত ক্ষারীয়। তাই প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। শুধু তাই নয়, এটা এটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ নিরাময়েও সাহায্য করে।

advertisement

আরও পড়ুন: কোরিয়ানদের ওজন বাড়ে না কেন? কিছু নিয়ম মানলে আপনিও হতে পারেন একই রকম

সামুদ্রিক নুন: সামুদ্রিক লবণ আয়রন, পটাসিয়াম, আয়োডিন এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। এর ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ এবং ভাইরাল রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এটা স্যালাডের সঙ্গে খাওয়া যায়। রান্নার সময় কিংবা টেবিল লবণের পরিবর্তে সামুদ্রিক লবণ ব্যবহার করা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

advertisement

মাশরুম: এই ছত্রাক প্রকৃতিতে অত্যন্ত ক্ষারীয়। ঘন ঘন অ্যাসিড বাউট এবং অ্যাসিডিক রিফ্লাক্সে ভুগছেন এমন লোকদের খাদ্যতালিকায় মাশরুম অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

বাদামি চাল: বাদামি চালের আঁশযুক্ত উপাদান বুকজ্বালা কমাতে সাহায্য করে। সাদা চালের তুলনায় ব্রাউন রাইস কম অ্যাসিডিক এবং একইভাবে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয়। এর ক্ষারীয় প্রকৃতি ছাড়াও, বাদামি চাল নিজেই স্বাস্থ্যকর। তাই ইদানীং সাদা চালের পরিবর্তে বাদামি চালের ভাত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ফুলকপি: অনেকের কাছে আশ্চর্য মনে হলেও ফুলকপি মূলত ক্ষারীয় প্রকৃতির খাবার। এটা শরীরের ক্ষারীয় পিএইচের ভারসাম্য রক্ষা করে। শুধু তাই নয়, ফুলকপির উচ্চ ক্ষারীয় বৈশিষ্ট ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Diet Tips: শরীর ভাল রাখতে পাতে রাখুন এই ৭ অ্যালকালাইন খাবার, মজেছেন সেলিব্রেটিরাও!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল