TRENDING:

Tasty Ghugni: বাড়িতে তৈরি ভাজা মশলায় মেশে শালপাতার সুবাস! বংশীদা’র ঘুগনির হাঁড়ি ফাঁকা হয়ে যায় চোখের নিমেষে!

Last Updated:

Tasty Ghugni: কেন এটি এত জনপ্রিয় জানেন? এটি পরিবেশিত হয় শালপাতায়, আর বাড়িতে নিজের হাতে তৈরি মশলা। যার স্বাদ জিভে লেগে থাকবে অনেক ক্ষণ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
তন্ময় নন্দী, ঝাড়গ্রাম: ঝাড়গ্রামে রয়েছে একটি জনপ্রিয় চটপটে খাবার। মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই হয়ে যায় হাঁড়ি খালি। জানেন এই চটপটে খাবার কোথায় পাওয়া যায়? এই চটপটে খাবার খেতে আপনাকে আসতে হবে ঝাড়গ্রামের কলেজ মোড় থেকে নতুন বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকার রাজ কলেজ যাওয়ার রাস্তায় বংশী মোড়ে, এখানেই বসে জঙ্গলমহলের সেই বিখ্যাত চটপটে ‘বংশীর ঘুগনি’। স্থানীয়দের কাছেও তিনি খুব জনপ্রিয়। এনাকে সবাই বংশীদা নামে চেনে। কেন এটি এত জনপ্রিয় জানেন? এটি পরিবেশিত হয় শালপাতায়, আর বাড়িতে নিজের হাতে তৈরি মশলা। যার স্বাদ জিভে লেগে থাকবে অনেক ক্ষণ।
advertisement

ইনি এক সময় মানিকপাড়া থেকে ঝাড়গ্রামের পেপার মিলে এসেছিলেন চাকরির জন্য। চাকরি করেও তাঁর পছন্দ ছিল ব্যবসা। আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগে তিনি ব্যবসার শুরু করেন। তখন তিনি এক টাকায় ঘুগনি বিক্রি করতেন। জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন ধীরে ধীরে এর দাম বেড়ে ১০ টাকা হয়েছে। কিন্তু ভিড় কমেনি। ঠেলায় করে দোকান আনার অপেক্ষায় থাকে ঝাড়গ্রামবাসী।

advertisement

ঘুগনি ছাড়াও পাওয়া যায় একাধিক চটপটে খাবার। প্রথমে ইনি ফুচকা দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করেন তারপর আস্তে আস্তে মেনুতে যোগ হয় ঘুগনি, পাঁপড়, চটপটি, সহ নানা আইটেম। বংশীদা বলেন ‘‘ আগে চাহিদা আরও বেশি ছিল, তখন দামও কম ছিল, এখন সব জিনিসের দাম বেড়েছে তাই আমাকেও জিনিসের দাম বাড়াতে হয়েছে। এখন বর্ষাকালে লোকজনের সংখ্যা একটু কম। গ্রীষ্ম ও শীতকালের সময় ঘুগনির অনেক বেশি চাহিদা থাকে।’’

advertisement

আরও পড়ুন : সাপ কামড়ালে হাসপাতালে যাওয়ার আগে ক্ষতস্থানে দ্রুত দিন এই ৩ ঘরোয়া গাছের পাতার রস! ছড়াবে না বিষ! মৃত্যু আটকে বাঁচবে প্রাণ!

View More

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
৪২০ বছরের প্রথা! একাদশীতে ১২ ঘণ্টার যাত্রার পর জঙ্গিপুরে পেটকাটি দুর্গা প্রতিমা নিরঞ্জন
আরও দেখুন

ঝাড়গ্রামে এসেছেন আর বংশী‌দা’র ঘুগনি খাননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কারণ দোকান শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বড় বড় তিন হাড়ি ঘুগনি শেষ হয়ে যায়। প্রায় ৪০ বছর ধরে সে এই কাজ করে চলেছেন তিনি। ঘুগনি বিক্রি করেই জীবিকা নির্বাহ করেন বংশীদা’।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Tasty Ghugni: বাড়িতে তৈরি ভাজা মশলায় মেশে শালপাতার সুবাস! বংশীদা’র ঘুগনির হাঁড়ি ফাঁকা হয়ে যায় চোখের নিমেষে!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল