প্রতিটি খাবারেরই নিজস্ব খাদ্যগুন রয়েছে। তারমধ্যে কিছু খাবারের পাচনক্ষমতা কম, ফলে তা মাঝে মাঝে খেতে হয়, সবসময় খাওয়া যায় না। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক নিকিতা কোহলির কথায় কিছু ভাল খাবারই আপনার পাচনক্ষমতার বিরুদ্ধে, দেহের জন্য একেবারেই তা জুতসই নয়।
আরও পড়ুন: বিবাহিত পুরুষের রাত্রিবেলার মহা টিপস! এই কাজ করলেই ভাল ঘুমের সঙ্গে বিবাহিত জীবনে সুখের জোয়ারও
advertisement
আয়ুর্বেদিক পরামর্শদাত্রী কোহলি সম্প্রতি ইস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়ো পোষ্ট করেন। যেখানে দেখানো হয় দুধ আর মাংস মিলে গেলে ঠিক কী ক্ষতিটা হতে পারে। তাঁর কথায় আমরা যখনই আমিষ খাবারের পর দুধ খাই, তখনই তা পুষ্টিতে সমস্যা সৃষ্টি করে এবং ত্বকের সমস্যাও হতে পারে। মাংসে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে, দুধেও থাকে যথেচ্ছ পরিমানে প্রোটিন, ফলে দুয়ে মিলে দেহে প্রবেশ করলেই মানুষের দেহের পাচনক্ষমতা তা আর সহ্য করতে পারে না। হজমে সমস্যা অবধারিত।
আরও পড়ুন: স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় বিস্কুট থেকে মশলা সব নেতিয়ে একশা? রইল আপনার মুশকিল আসান
তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী?
সব সমস্যারই সমাধান রয়েছে। রবিবার দুপুরে মাংস খাওয়ার পর দুগ্ধযাত দ্রব্য বা মিষ্টি খেয়ে নিয়েছেন? তারপর একটা লম্বা ওয়াকে চলে যেতে পারেন পরিবারের সঙ্গে। নাহলে যা যা রোগ আপনার শরীরে বাসা বাঁধবে, তা আপনি সামলাতে পারবেন না। স্টমাকের সমস্যা, হজমের সমস্যা, গ্যাস হওয়া, আলসারের সমস্যা, কনস্টিপেশন থেকে শুরু করে অ্যাসিড বা আরও রোগ হতে পারে আপনার। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মাংস খাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা পর দুধ বা দুগ্ধযাত দ্রব্য খাওয়া উচিৎ।