১. গবেষণায় প্রমাণিত যে উষ্ণ জলে নুন, কেবল জীবাণুকেই ধুয়ে মুছে দেয় না, ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। এক কাপ হালকা গরম জলে আধা চামচ নুন মেশাতে হবে। বিস্বাদ লাগলে এতে কয়েক ফোঁটা মধুও মেশানো যেতে পারে। তারপর দিনে দু বা তিনবার গার্গল করতে হবে।
২. হাঁচি, কাশি ও গলার ভেতর প্রচুর তরল পদার্থ নিঃসরণের জন্য শরীর খানিকটা জলশূন্য হয়ে পড়ে। তাই প্রচুর জল পান ও তরল খাদ্য খেতে হবে৷ ঠান্ডা জল এড়িয়ে চলতে হবে।
advertisement
৩. মেনথল, ইউক্যালিপটাস বা ফেনলসমৃদ্ধ কিছু লজেন্স খেতে পারেন। এগুলো মূলত ক্লোরোসেপটিক অর্থাৎ গলায় একটা আরামদায়ক অনুভূতি এনে দেয়ার পাশাপাশি জীবাণুনাশেও সাহায্য করে৷
৪. দিনে দু বা তিনবার গরম চা পান করুন ৷ ব্যথা থেকে অনেকটা উপশম দিতে পারে। গ্রিন-টি বা অন্য কোনও হারবাল চা আরো ভালো। চাইলে চায়ের মধ্যে লেবুর রস বা লবঙ্গজাতীয় জিনিস যোগ করা যেতে পারে। যা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে৷
৫. যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে। দরকার হলে কাজ থেকে ছুটি নিতে হবে। অবকাশ যাপন করলে ভালো। কণ্ঠস্বর পরিবর্তিত হলে কথার বিরতি নিতে হবে।
৬. বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল বা বেদনানাশক ওষুধই যথেষ্ট। দরকার পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।