TRENDING:

Paediatric Respiratory Care: আক্রান্ত প্রায় ৭.৯%, শিশুদের মধ্যে অ্যাজমার মতো শ্বাসযন্ত্রজনিত ক্রনিক রোগের জন্য সচেতনতা প্রচারে 'টাফিস'

Last Updated:

Paediatric Respiratory Care: বিশ্ব অ্যাজমা সচেতনতা মাস চলছে। সেই উপলক্ষেই সাধারণ রোগী এবং জনগণের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার জন্য এক অভিনব উদ্যোগ চালু করল সিপলা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: বিশ্ব অ্যাজমা সচেতনতার মাস চলছে। সেই উপলক্ষেই সাধারণ রোগী এবং জনগণের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার জন্য এক অভিনব উদ্যোগ চালু করল সিপলা। ওই জনসচেতনতামূলক উদ্বেগের নাম দেওয়া হয়েছে ‘টাফিস’। অ্যাজমা বা হাঁপানি আক্রান্ত শিশু-সহ সেই সমস্ত শিশু যারা শ্বাসযন্ত্রের সমস্যায় জেরবার, তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এই জনসচেতনতামূলক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আক্রান্ত প্রায় ৭.৯%, শিশুদের মধ্যে অ্যাজমার মতো শ্বাসযন্ত্রজনিত ক্রনিক রোগের জন্য সচেতনতা প্রচারে 'টাফিস'
আক্রান্ত প্রায় ৭.৯%, শিশুদের মধ্যে অ্যাজমার মতো শ্বাসযন্ত্রজনিত ক্রনিক রোগের জন্য সচেতনতা প্রচারে 'টাফিস'
advertisement

সাধারণত ব্যাপকভাবে অসংক্রামক এবং ক্রনিক এই রোগ শিশুদের মধ্যেই সবথেকে বেশি দেখা যায়। প্রায় ৭.৯% ভারতীয় শিশু অ্যাজমায় আক্রান্ত। এসব ক্ষেত্রে ৮০% অ্যাজমা রোগীদের জীবনের প্রথম ৬ বছর উপসর্গ প্রকট থাকে। রোগ সম্পর্কে অপর্যাপ্ত জ্ঞান, ভুল ধারণা এবং মিথের কারণে মানুষ ইনহেলেশন থেরাপি-সহ চিকিৎসায় অবহেলা করে ফেলে। যার জেরে অ্যাজমা রোগ সময় ধরা পড়ে না এবং চিকিৎসাও হয় না। ফলে রোগও নিয়ন্ত্রণে আসে না। যার প্রভাব পড়ে জীবনের মানের উপর। ফলে বারবার হাসপাতালে ছুটতে হয় রোগীদের এবং এর জেরে স্কুল মিস হয়ে যায় ছোট্ট ছোট্ট ছেলেমেয়েগুলোর।

advertisement

আরও পড়ুন– বান্দোয়ানে হঠাৎই ফাস্ট ফুডের স্টলে অভিষেক, জনতা তাঁর কাছে কী দাবি জানালেন?

অ্যাজমার মতো শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগ এবং এর চিকিৎসার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভুল ধারণা এবং সামাজিক কলঙ্ক। আর এই ‘টাফিস’ অভিযান মূলত ৫ থেকে ১০ বছরের শিশুদের জন্যই আনা হয়েছে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, কমিকের বই এবং অ্যানিমেটেড ভিডিও সিরিজের মাধ্যমেই মূলত এই জনসতর্কতামূলক প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে।

advertisement

আরও পড়ুন– টাকা কম? কন্ডাক্টরের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়লেন মহিলা, তার পর? ভাইরাল ভিডিও দেখছে দেশ!

‘টাফিস’ অভিযানের মাধ্যমে পেডিয়াট্রিক অ্যাজমা সংক্রান্ত বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন কলকাতার শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শুভাশিস রায়। তিনি জানান যে, পেডিয়াট্রিক অ্যাজমা কিন্তু শিশু এবং তার পরিবার – উভয়ের জন্যই অত্যন্ত কষ্টকর অবস্থা হতে পারে। এটা ক্রনিক অবস্থা। যার জন্য উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইন্টেনসিভ ম্যানেজমেন্টের প্রয়োজন হয়। দ্রুত রোগ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগের গুরুতর অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

রোগ সম্পর্কে ভুল ধারণা বিশেষ করে ইনহেলেশন থেরাপি-সহ চিকিৎসা সংক্রান্ত ভুল ধারণা এবং সামাজিক কলঙ্কের ভয়ে মা-বাবারা রোগ গোপন করে যান। ফলে উপসর্গ আরও খারাপ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। রোগের অপর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণের জেরে জীবনের মান খারাপ হতে শুরু করে। হামেশাই হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় রোগীদের। আর স্কুলও মিস হয়ে যায়। সামাজিক কলঙ্কের সঙ্গে লড়াই করতে এবং অ্যাজমায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য ভাল পরিবেশ তৈরি করতে ‘টাফিস’-এর মতো সচেতনতামূলক অভিযানের প্রয়োজন রয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Paediatric Respiratory Care: আক্রান্ত প্রায় ৭.৯%, শিশুদের মধ্যে অ্যাজমার মতো শ্বাসযন্ত্রজনিত ক্রনিক রোগের জন্য সচেতনতা প্রচারে 'টাফিস'
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল