ডুলুং নদীর তীরে আমাজন অববাহিকা রেন ফরেস্টের মতো নিরবিচ্ছিন্ন জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে দেবী কনক দুর্গা। শতাব্দি প্রাচীর দেবী কনক দুর্গার মন্দির দর্শনের পাশাপাশি রেন ফরেস্টে বেড়ানো এবং ডুলুং নদীর তীরের মনোরম পরিবেশের সময় কাটানোর জন্য উপচে পড়ছে দূর-দূরান্তের পর্যটকদের ভিড়। সকাল সকাল চিল্কিগড় কনক দূর্গা মন্দিরে বহু পর্যটক দেবী কনক দুর্গার পুজো দিয়ে তারপরেই তারা দিনের ভ্রমণ শুরু করছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাংলা সংস্কৃতিকে আঁকড়ে ধরে রাখতে বিরাট আয়োজন! ছৌ বাঁচাতে মেলার আয়োজন ঝাড়গ্রামে
মন্দির প্রাঙ্গণে রয়েছে কয়েকশো হনুমান। এছাড়াও মন্দিরের পাশে বয়ে যাওয়া ডুলুং নদীর তীরে বসে দিব্যি সময় কাটাচ্ছে পর্যটকরা। মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্য সমস্ত সামগ্রী মন্দির প্রাঙ্গনে পাওয়া যায়। ফলে বেড়ানোর পাশাপাশি মাতৃ আরাধনাও করতে পারছে পর্যটকরা। ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনি ব্লকের চিল্কিগড়ে রয়েছে কনক অরণ্য। জঙ্গলমহলের আর পাঁচটা জঙ্গলের তুলনায় কনক অরণ্যের জঙ্গল সম্পূর্ণ আলাদা।আমাজন অববাহিকার রেন ফরেস্টের মতো লতানোপেঁচানো গাছের গভীর জঙ্গল রয়েছে। দিনের বেলা তো জঙ্গলের অনেক জায়গায় সূর্যের আলো ছুঁতে পারে না মাটি। কনক অরণ্যের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ডুলুং নদী।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসা অরুণা ঘড়ুই নামে এক পর্যটক জানিয়েছেন, “খুব সুন্দর পরিবেশ। মন্দির দর্শনের ক্ষেত্রে কোনও রকম তাড়াহুড়ো নেই। নিজেদের মতো করে সবাই মন্দির দর্শনের পর বিভিন্ন জায়গা ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন। মনোরম পরিবেশ।”
