দই
গরমকালে দইয়ের বিকল্প হয় না। জলখাবারে দই-চিঁড়ে, বেরি দিয়ে ইয়োগার্ট, বা দই দিয়ে ফলের স্মুদি খেতে পারেন। দুপুরে খাওয়ার পরে শেষ পাতে বাড়িতে পাতা টক দই খান। আবার দই ভাতও চলতে পারে। শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে দই। গ্রীক ইয়োগার্ট খেলে প্রোটিনও পাবেন অন্য পুষ্টির সঙ্গে।
আরও পড়ুন: দোকানে মাটির ভাঁড়ে চা খান? শরীরে কী প্রভাব হয় জানেন?
advertisement
লেবুর শরবত
রোদ থেকে ফিরে কিছুক্ষণ বসে শরীরের তাপমাত্রা একটু মানিয়ে নেওয়ার সময় নিন। তার পরে লেবু আর বিটনুনের শরবত খেতে পারেন। রোদ থেকে ফিরে প্রাণ জুড়োবে। হজমশক্তির পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াবে এই শরবত।
শসা
শসা যে কোনও মরসুমে খাওয়াই স্বাস্থ্যকর। কিন্তু বিশেষ করে গরমকালে শসার স্যালাড অবশ্যই খাওয়া উচিত। শরীর ঠান্ডা থাকবে, ডিহাইড্রেশন হবে না এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যেও কার্যকর।
আরও পড়ুন: গরমে ঝলসে যাচ্ছে শরীর, ঠান্ডা থাকতে পান করুন ডিটক্স ওয়াটার! রইল রেসিপি
তরমুজ
গরমে বেশি তরমুজ খান। খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল। তরমুজের শরবত, তরমুজের রস, তরমুজের স্যালাড-- যেমন ইচ্ছে খান।
পুদিনা
পুদিনা চাটনি করে পরোটার সঙ্গে খান। অথবা বিকেলে লস্যি বানালে, তাতে পুদিনা পাতা দিতে পারেন। যে কোনও শরবতে পুদিনা দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন। আবার সাধারণ জলে কয়েকটা পুদিনা পাতা আর লেবু ফেলে ডিটক্স ড্রিঙ্কও বানাতে পারেন। হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এই জল।