বন্ধুদের সঙ্গে এতদিন পর দেখা হচ্ছে স্বাভাবিকভাবেই শিশু উত্তেজিত থাকব। কিন্তু সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে চলার পাঠ আপনার তাকে বাড়িতেই দিতে হবে। বাড়িতেই স্কুলের একটি ডেমো/ নকল ক্লাস বানিয়ে নিতে পারেন, ভাইবোনরা হতে পারে ওর সহপাঠী। এখানে বিধি-নিষেধগুলি মানার অভ্যাস তাকে করিয়ে নিতে হবে।
শিশুকে শেখাতে হবে এই পরিস্থিতিতে কোনও মতেই টিফিন ভাগ করা যাবে না। জলের বোতল বা অন্যান্য খাবারও ভাগ করা যাবে না।
advertisement
হাত ধুতে হবে কুড়ি সেকেন্ড ধরে সাবান জলে। খাওয়ার আগে হাত ধোওয়া বাধ্যতামূলক। এই অভ্যাসটি শিশুকে বাড়ি থেকেই করিয়ে দিতে হবে।
মাস্ক পরা একরকম বাধ্যতামূলক। মাস্ক পরে শিশুর যেন কোনোভাবেই স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বাধা না পায় তাও দেখতে হবে। সম্প্রতি কিও লাইফ নামক এক সংস্থা অর্গানিক মাস্ক তৈরি করেছে। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া উপাদান রয়েছে সেই সঙ্গে মাস্কে। পাশাপাশি এর উপরিতলে রয়েছে একটি শিল্ড যা করোনার মত ভাইরাসকে রুখে দেয়।
স্যানিটাইজেশন বিষয়টিতেও করতে হবে তা তাকে আগেভাগে বোঝান। বেঞ্চ, টেবিল ছুঁলেই সে যেন ব্যক্তিগত স্যানিটাইজার ব্যবহার করে হাত ধুয়ে ফেলে।
১৮-র কম বয়সিদের জন্য ভ্যাকসিন বাজারে এলে কোনও রকম দ্বিধা ছাড়াই শিশুদেরও ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।