উপসর্গ:
তীব্র মাথা ব্যথা হল এই সমস্যার সবথেকে সাধারণ উপসর্গ। এর সঙ্গে মাথা ঘোরা ও বিভ্রান্তির মতো লক্ষণও দেখা যায়।
advertisement
হার্টের উপর চাপ পড়া এবং অপর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহের জন্য বুকে ব্যথা কিংবা চাপ অনুভূত হয়।
শ্বাসকষ্টও অন্যতম প্রধান উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপের কারণে ফুসফুসে ফ্লুয়িড জমে যায়। ফলে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়।
দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা। রক্তচাপ বেড়ে গেলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায়। এমনকী দৃষ্টিশক্তি নষ্টও হয়ে যেতে পারে।
রোগের কারণ:
ডাক্তারের নির্দেশ না অনুসরণ করতে পারা। অর্থাৎ ডাক্তারের পরামর্শ মেনে অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ ওষুধ না খাওয়া।
ক্রনিক কিডনির রোগ, হরমোনজনিত সমস্যা অথবা ধমনীর প্রাচীর সংকীর্ণ হয়ে যাওয়াও এর কারণ।
আরও পড়ুন: এক চুমুকেই পাল্টে যাবে জীবন! খাবার আগে, পরে না খেতে খেতে? আয়ুর্বেদে জল পান করার সঠিক পদ্ধতি কোনটা?
অবৈধ ওষুধ, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ওষুধ অথবা ওরাল কন্ট্রাসেপ্টিভ সেবন।
মানসিক চাপ।
অতিরিক্ত লবণ সেবন, ওবেসিটি, ধূমপান-সহ জীবনযাত্রাজনিত বিষয়।
প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ:
রোগ প্রতিরোধ কিংবা নিয়ন্ত্রণের জন্য নিম্নোক্ত উপায়গুলি অবলম্বন করা আবশ্যক।
নিয়মিত রক্তচাপ পরিমাপ।
অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ ওষুধের রুটিন মেনে চলা।
সুস্থ জীবনযাপন করা। (নিয়মিত এক্সারসাইজ, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ধূমপান ও মদ্যপানে রাশ টানা প্রভৃতি)
রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।