TRENDING:

Appendix Pain: অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা হাল্কা ভাবে নেবেন না! কী খেলে ভালো হয় জানুন

Last Updated:

কোনও ব্যক্তির অ্যাপেন্ডিক্সের অংশে ইনফেকশন তৈরি হলে দুর্বিসহ ব্যথা ও জ্বালা অনুভূত হয়। (Appendix Pain)

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: আমরা অনেক সময়ে খুব হালকা ভাবে অ্যাপেন্ডিক্সের (Appendix) বিষয়টাকে দেখলেও এর ব্যথা কখনও কখনও মারাত্মক রূপ নেয়। কিন্তু অ্যাপেন্ডিক্স আসলে কী? অ্যাপেন্ডিক্স হল ৩.৫ ইঞ্চির একটি ছোট্ট টিউবের মতো দেখতে অংশ যা আমাদের পেটের নিচের অংশে অন্ত্রের মধ্যে অবস্থান করে। এমনটা মনে করা হয় যে, অ্যাপেন্ডিক্স একটি পরিত্যক্ত অংশ এবং এটি শরীরের কোনও কাজেই লাগে না। কিন্তু এই পরিত্যক্ত অংশই মাঝে মাঝে প্রবল অস্বস্তি তৈরি করে, যা থেকে ব্যথা এমনকি শেষ পর্যায়ে সার্জারিও করাতে হতে পারে।
advertisement

কোনও ব্যক্তির অ্যাপেন্ডিক্সের অংশে ইনফেকশন তৈরি হলে দুর্বিসহ ব্যথা ও জ্বালা অনুভূত হয়। এই রোগকে ডাক্তাররা অ্যাপেন্ডিসাইটিস (Appendicitis) বলেন। অনেক রোগী কিন্তু প্রথম দিকে ধরতেই পারেন না যে তিনি অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন। তার পর একদিন হঠাৎ অ্যাপেন্ডিক্স ব্লাস্ট হলে তখন তড়িঘড়ি করে সার্জারি করা ছাড়া আর কোনও পথ থাকে না।

advertisement

যাঁদের প্রায়ই মাথা ধরা, বমিভাব, দীর্ঘ দিন পেটে ব্যথা রয়েছে তাঁদের অ্যাপেন্ডিক্সের সমস্যা থাকতে পারে। এই ধরনের সমস্যার হাত থেকে বাঁচতে নিজেদের খাদ্যাভাসে সামান্য পরিবর্তন আনা যেতেই পারে। আসুন দেখে নেওয়া যাক এগুলো কী কী!

ফেনুগ্রিক বা মেথি অ্যাপেন্ডিক্সের জন্য খুবই ভালো। এটি অ্যাপেন্ডিক্সের চারপাশের শ্লেষ্মা জমতে দেয় না, ফলে ইনফেকশনের চান্স অনেকটাই কমে যায়। এছাড়া মেথি অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। প্রথমে এক লিটার জলে দু’চামচ মেথি দানা ফেলে আধ ঘন্টার মতো ফুটিয়ে নিতে হবে। তার পর মেথির দানাগুলো ছেঁকে নিয়ে দিনে দু’বার ওই জল খেতে হবে। এতে রোগীরা ব্যথার হাত থেকেও কিছুটা আরাম পাবেন।

advertisement

আমন্ড তেল দিয়ে মাসাজ করলে তাৎক্ষণিক ভাবে অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা কমে যায়। প্রথমে পেটে অ্যাপেন্ডিক্সের অংশে গরম কিছু রাখতে হবে। তার পর ওই জায়গায় আমন্ড তেলে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে ধীরে ধীরে মালিশ করে যেতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত রোগী আরাম না পাচ্ছেন।

এছাড়াও অ্যাপেন্ডিসাইটিসের হাত থেকে বাঁচতে গাজর, শশা ও বীটের জুস খাওয়া যেতে পারে। এর পাশাপাশি মূলো, ধনেপাতা ও পালং শাকের জুসও অ্যাপেন্ডিক্সের জন্য ভালো। দিনে দু’বার এই জুস খেলে ব্যথা অনেকটাই কমে যায়।

advertisement

আরও পড়ুন: করোনার সারলেই দুশ্চিন্তা শেষ নয়! তৈরি হচ্ছে না অ্যান্টিবডি, কী বলছেন চিকিৎসকরা

মিন্ট বা পুদিনাও অ্যাপেন্ডিসাইটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। এতে রোগীরা বমিভাব, গ্যাস ইস্যু ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাবেন। চা বা সাধারণ ভাবে জলের সঙ্গের মিশিয়ে দিনে দু’বার তা খেলেই যথেষ্ট।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Appendix Pain: অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা হাল্কা ভাবে নেবেন না! কী খেলে ভালো হয় জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল