TRENDING:

Cancer: বাড়ছে ক্যানসার! আপনি কি সিগারেট খান? অবশ্যই পড়ুন

Last Updated:

Cancer: চিকিৎসকদের মতে, তামাক সেবনের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগে প্রতি বছর এই দেশে ১৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যান।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পটনা: প্রথম জীবনে সামান্য তামাক সেবনই ধীরে ধীরে আসক্তিতে পরিণত হয়। তার ফল হয় মারাত্মক।
ধূমপান ছা়ড়ুন (প্রতীকী ছবি)
ধূমপান ছা়ড়ুন (প্রতীকী ছবি)
advertisement

চিকিৎসকদের মতে, তামাক সেবনের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগে প্রতি বছর এই দেশে ১৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যান। মুখের ক্যানসারের মতো রোগের প্রায় ৯০ শতাংশই হয় তামাক সেবনের ফলে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে বিহারের অবস্থা খুবই খারাপ। মেদান্ত ক্যানসার হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত কুমার বলেন, ‘সারা বিশ্বের মধ্যে ভারতে মুখের ক্যানসার হয় সবচেয়ে বেশি। বিহারে এধরনের রোগীর সংখ্যা অত্যন্ত বেশি। এর প্রধান কারণ তামাক সেবন। মুখে ব্যথার, কোনও রকম ফোসকা দেখা দিলে, দিনের পর দিন তা না সারলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।’

advertisement

আরও পড়ুন: সর্বনাশ! কে ঢুকল এলাকায়, কার পায়ের ছাপ! কোচবিহারে সন্ধে হতেই দরজা দিচ্ছে সকলে

মুখের ক্যানসারের সবচেয়ে বড় কারণ, গুটখা, খৈনি ও সিগারেট। বিহারে প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষ তামাক সেবন করেন। চিকিৎসক অমিতকুমার বলেন, ‘আমাদের কাছে বেশির ভাগ ক্যানসারের রোগী আসেন মুখ ও ফুসফুসে সমস্যা নিয়ে, যার প্রধান কারণ তামাক।’ আসলে তামাক প্রায় ১৫ ধরনের ক্যানসার সৃষ্টি করে। একজন তামাক সেবনকারী ব্যক্তির গড় বয়স স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ১৫ বছর কম হতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘মানুষের তো কাজে ভুল হয়’, অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব উড়িয়ে করমণ্ডল দুর্ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি রেলকর্তার!

ক্যানসার সনাক্তকরণ—

মেদান্তের ক্যানসার ইনস্টিটিউটের সহযোগী পরিচালক ড. সন্দীপ কুমারের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে যাঁরা তামাক সেবন করেন তাঁদের ঝুঁকি বেশি। মুখের মধ্যে থাকা ঘা দুই সপ্তাহে নিরাময় না হলে, ব্যথা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পাশাপাশি ব্যথাহীন মাংস পিণ্ডও ভয়ের কারণ হতে পারে। শীঘ্রই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

advertisement

ফুসফুসের ক্যানসারের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ধরে চলা কাশি ভয়ের কারণ। সেই সঙ্গে থাকতে পারে বুকে ব্যথা, কাশির সঙ্গে রক্তও পড়তে পারে। পাকস্থলীর ক্যানসারে মল ও বমির সঙ্গে রক্ত পড়তে পারে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা একটানা থাকলেও চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

আসক্তি থেকে মুক্তির উপায়—

তামাক আসক্তি থেকে মুক্ত পেতে হলে নিজেকে মানসিক ভাবে প্রস্তুত করতে হবে।

advertisement

নিজের কাছেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। কোনও বিকল্প রাখা চলবে না।

কেন তামাক ব্যবহার করতে ইচ্ছে করে সেই দিকটি চিহ্নিত করে তা থেকে দূরে থাকতে হবে।

প্রয়োজনে বন্ধুসঙ্গ ত্যাগ করতে হবে।

স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য যোগাভ্যাস, স্বাস্থ্যকর খাদ্য ও জল পান করতে হবে।

প্রয়োজনে একজন চিকিৎসক বা নিকোটিন সেশন সেন্টারের সাহায্য নিতে হবে।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Cancer: বাড়ছে ক্যানসার! আপনি কি সিগারেট খান? অবশ্যই পড়ুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল