দার্জিলিংয় থেকে এর দূরত্ব খুব বেশি নয়। সে কারণে পর্যটকদের ভিড় তেমন হয় না। তবে গুফাপাতালে ডোমস থাকার মতো হোমস্টেও রয়েছে।হোমস্টে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ক্লিয়ার ভিউ পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই তার জন্য আকাশ পরিষ্কার থাকতে হবে। আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত সবটাই উপভোগ করতে পারবেন। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। সেখানে অনায়াসে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো যায়। সবচেয়ে বড় কথা পর্যটকদের ভিড় নেই। একেবারে নিরিবিলিতে কটাদিন কাটিয়ে যেতে পারবেন।
advertisement
এখানে আসতে হলে শিলিগুড়ি থেকে ঘুম হয়ে আসতে হবে কিংবা মিরিক হয়েও আসা যায় । রাই বলেন, গুফাপাতাল নামের একটা ইতিহাসও রয়েছে। জানা গিয়েছে এখানে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা একটা সময়ে উপাসনা অর্থাৎ ধ্যান করতে আসতেন। নিরিবিলি জায়গা কোলাহল ছিল না। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় গুফাপাতাল।
এখন উপাসনা করতে কেউ আসেননা ঠিকই তবে পর্যটকদের বেড়ানোর জায়গা তৈরি হয়েছে।স্থানীয় সরিতা রাই জানান, ‘ অত্যন্ত সুন্দর ঘুরতে আসা জায়গায় এটি। ভারত নিপা একেবারে সীমান্তের এই গ্রামে এলে মন ভাল হবে নিশ্চিত।’
অনির্বাণ রায়