Guess the Celebrity: শয্যাদৃশ্যে ঝড়, একাধিক পুরুষের সঙ্গে...! ১৩৬ কোটির মালকিন এই সাহসী নায়িকা, তবুও কেন ভাড়া বাড়িতে থাকেন, চিনতে পারলেন?
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
Last Updated:
Guess the Celebrity: বর্তমানে ১৩৬ কোটির মালকিন বলি অভিনেত্রী বিদ্যা-বালন৷ তবুও কেন ভাড়া বাড়িতে থাকেন অভিনেত্রী, তা জানলে চমকে যাবেন৷
বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালনকে নিয়ে চর্চা সর্বদাই তুঙ্গে। সমালোচনা যেন তার পিছু ছাড়ে না। শরীরের বাড়তি ওজন থেকে পোশাকের জন্য বারবার কটাক্ষের মুখে পড়েছেন বিদ্যা। একাধিক কাটাছেড়া চরিত্রে নিজের অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দাপুটে অভিনেত্রীর তকমা লাগিয়েছেন বিদ্যা বালন।
advertisement
স্পষ্টবাদী, ঠোঁটকাটা হিসেবে বি-টাউনে তকমা রয়েছে বলি অভিনেত্রী বিদ্যা-বালনের। বি-টাউনে তার রাজত্বের কথা কেউ টেরও পায়নি একদিন। অথচ তিনিই এখন সকলের 'পরিণীতা' থেকে 'শেরনি'। বলিউডে সাফল্য পেলেও বিদ্যার অভিনয়ের কেরিয়ারের যাত্রাপথ অতটাও সহজ ছিল না। হাজারো ব্যর্থতা টপকে তিনি আজ বলিউডের 'শেরনি'।
advertisement
বর্তমানে ১৩৬ কোটির মালকিন বলি অভিনেত্রী বিদ্যা-বালন৷ তবুও কেন ভাড়া বাড়িতে থাকেন অভিনেত্রী, তা জানলে চমকে যাবেন৷ তবে তিনি একা নন, বলিউডের এমন অনেক তারকা রয়েছেন, যারা এক ছবি থেকে কোটি কোটি টাকা আয় করলেও ভাড়া বাড়িতে থাকেন৷
advertisement
বিদ্যা বালন বলেন, যে স্বপ্নের বাড়ি কেনা ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। এবং কেন তিনি শুধু ভাড়া বাড়িতে থাকতে পছন্দ করেন তা-ও খোলসা করে জানান তিনি । অভিনেত্রী বলেন, প্রায় ১৫ বছর আগে তিনি তার মায়ের সঙ্গে একটি বাড়ি খুঁজেছিলেন।
advertisement
বিদ্যা বালন চেম্বুরের দীর্ঘ যাত্রা এড়াতে বান্দ্রা বা জুহুতে তাঁর কাজের কাছাকাছি একটি জায়গা খুঁজছিলেন। তাদের অনুসন্ধানের সময় তারা নিখুঁত বাড়ি খুঁজে পেয়েছিলেন, তবে এটি তাদের বাজেটের বাইরে ছিল৷
advertisement
চলচ্চিত্র প্রযোজক সিদ্ধার্থ রায় কাপুরকে বিয়ে করার সময় বিদ্যা বালন আবারও একটি বাড়ি খুঁজছিলেন। তিনি বলেন, "আমরা প্রায় ২৫টি বাড়ি দেখেছি, কিন্তু কোনও একটাও পছন্দ হয়নি," অবশেষেএকটি বাড়ি খুঁজে পেয়েছিলাম যেটা পছন্দ হয়েছিল।"
advertisement
বিদ্যা বালন বলেন, যে আমি ভাড়া বাড়িতে থাকতে পারি না। তারপর আমরা সেখান থেকে চলে গেলাম এবং আরও কয়েকটি বাড়ি খুঁজলাম, কিন্তু একটিও পছন্দ হল না। শেষে একই বাড়িতে ফিরে এসে ভাড়া থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এই বাড়িটা ভাল লাগার পিছনেও একটি কারণ রয়েছে৷ কারণ এতে বাগান ও সমুদ্রের দুটোই ছিল। শহরের জনসংখ্যার মধ্যে এই সমস্তই স্বস্তিদায়ক ছিল। তারপরই চুক্তি হয়ে গেল এবং বাড়িওয়ালা বিপুল পরিমাণ টাকা পেয়ে খুশি হলেন।
advertisement