কলা কাঁচা ও পাকা দুই অবস্থাতেই খেয়ে থাকেন সকলেই৷ কাঁচা অবস্থায় সব্জি এবং পেকে গেলেই ফল৷ চিকিৎসকরাও এই কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন রোগীদের৷ তবে কাঁচা বা পাঁকা যে অবস্থাতেই খান না কেন? কোনওদিন এই ফলে পোকা দেখেছেন৷ একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় কলাতে কখনওই পোকা হয় না৷
advertisement
আরও পড়ুন-গপগপ করে সস্তার কলা খেয়েই এই কাজ করছেন, নিজের কতটা ক্ষতি করছেন জানেন, শুনলে পস্তাবেন
আরও পড়ুন-নৈশভোজের পর এই ৫ ভুল একদম নয়! রাতারাতি বার্ধক্যের ছাপ পড়বে মুখে
কলার মধ্যে সায়ানাইড নামক রাসায়নিক উপাদান পাওয়া যায়, এই কারণে কলাতে কখনই পোকা হয় না৷ এই কারণের জন্যই কলার মধ্যে কোনও পোকামাকড় দেখা যায় না৷ কাঁচা ও পাকা যেভাবে কলা খান না কেন, তার উপকার অনেক৷ কলার মধ্যে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬,পটাশিয়াম প্রচুর পরিমাণে রয়েছে,যা শরীরকে ফিট রাখতে সাহায্য করে৷ কাঁচা কলা সাধারণত সব্জি হিসেবে খাওয়া হয়৷ এতে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে না। ডায়াবেটিস রোগীরাও কাঁচা কলা খেতে পারেন। এছাড়াও, এটি লিভারের জন্য উপকারি,কারণ এতে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। অন্যদিকে পাকা কলা খুব সহজে হজম হয়। কারণ এতে রয়েছে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যা হজমে সাহায্য করে। তবে অতিরিক্ত কলা খেলে বমি,শরীর ফুলে যাওয়া,গ্যাস ও হজমের সমস্যা হতে পারে৷ তাই কলা খাওয়ার আগে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷