আরও পড়ুন: Health care tips : হার্ট ভালো রাখতে চান? ওজন ঝরাতে ঘি খাওয়ার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবেন কী ভাবে
সময় এসেছে ধারণা পরিবর্তনের
কম খেয়ে বেশি এক্সারসাইজ করা যৌক্তিক মনে হতে পারে। জেনে রাখা দরকার যে, ক্যালোরি গ্রহণ কমানো ওজন কমানোর কোনও সঠিক পদ্ধতি নয়। প্রাথমিকভাবে ইতিবাচক ফল পেলেও পরে ওজন আরও দ্রুত বাড়তে থাকে। যদি উদ্দেশ্য হয় ওজন হ্রাস করা তবে এই পদ্ধতি বাদ দিতে হবে এবং ওজন কমানোর কিছু সঠিক উপায় অবলম্বন করতে হবে। ক্যালোরি কমাতে সময় লাগতে পারে, তবে সেটাই সঠিক পথ। এখানে ৪টি ডায়েটের নিয়ম দেওয়া হল যা সুরক্ষিত এবং সঠিক।
advertisement
কার্বোহাইড্রেট বেশি নয়
অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের মতো কার্বোহাইড্রেটও শরীরের জন্য অপরিহার্য। শরীরের সিস্টেমে শক্তি উৎপাদন করতে এটি প্রয়োজন। ওজন কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেটের স্বাস্থ্যকর উৎসগুলি যেমন শাকসবজি, ফল এবং দানা শস্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। অস্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট যেমন পরিশোধিত ময়দা এবং স্টার্চযুক্ত খাবার যেমন আলু এড়িয়ে চলতে হবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন
আরও পড়ুন: Healthy diet : রেস্তোরাঁয় নিয়মিত খান এই ৯টি নিয়ম মেনে! ওজন ও পেট, ঠিক থাকবে দুটিই
ওজন কমানোর চেষ্টা করার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন খেলে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি থাকে। যাঁরা পেশি তৈরি করার চেষ্টা করছেন তাঁদের জন্যও প্রোটিন অপরিহার্য। প্রোটিন বিপাকীয় হার বাড়িয়ে চর্বি কম করার প্রক্রিয়াকে ত্বরাণ্বিত করে। উচ্চ মানের প্রোটিন গ্রহণ কোষ গঠন এবং নতুন কোষ জন্মানোয় সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খেতে হবে
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেকেরই ভুল ধারণা হল যে চর্বি বা ফ্যাট খেলে মোটা হয়। কিন্তু স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খেলে ওজন দ্রুত কমে। স্বাস্থ্যকর চর্বি কার্ডিওভাসকুলার ফাংশনকে উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শিডিউল তৈরি করতে হবে
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কোন খাবার কখন খাওয়া হবে। সময়মতো খাওয়া একটি প্রয়োজনীয় বিষয় যা একজনকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। অসময়ে খাওয়া শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা করে।
