TRENDING:

মধুমেহ রোগীদের ৭ দিনের ডায়েট প্ল্যান, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পরামর্শ পুষ্টিবিদদের

Last Updated:

Diabetes Diet Plan : এখানে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ অনুযায়ী ৭ দিনের ডায়েট চার্ট দেওয়া হল। এটা মেনে চললেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার অর্থই হল ডায়াবেটিস। এরপর ধীরে ধীরে খারাপ হবে কিডনি, চোখ এবং হার্ট। বাসা বাঁধবে অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ। তবে নির্দিষ্ট ডায়েট মেনে চললে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব শক্ত কাজ নয়। এর জন্য দরকার স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাদ্য। যা শরীরকে পুষ্টি সরবরাহ করে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি শরীরকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সুস্থ রাখবে। এখানে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ অনুযায়ী ৭ দিনের ডায়েট চার্ট দেওয়া হল। এটা মেনে চললেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
নির্দিষ্ট ডায়েট মেনে চললে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব শক্ত কাজ নয়
নির্দিষ্ট ডায়েট মেনে চললে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব শক্ত কাজ নয়
advertisement

সোমবার:

জলখাবার – বাদাম বা আখরোটের মতো ড্রাই ফ্রুটস-সহ একবাটি ওটমিল। লো-ফ্যাট দুধ ব্যবহার করাই ভাল। ওটস ফাইবার সমৃদ্ধ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

মধ্যাহ্নভোজ – একটা রুটি বা এক কাপ বাদামি চালের ভাত। সঙ্গে একবাটি চিকেন বা পনির এবং একবাটি দই।

সন্ধ্যার জলখাবার – আপেল, বেরি এবং চেরি সহযোগে একবাটি ফল।

advertisement

নৈশভোজ – একবাটি মুসুর বা অন্য ডালের সঙ্গে ১টা বা ২ টো রুটি। সঙ্গে এক বাটি ভাজা সবজি যেমন ফুলকপি, মাশরুম, ব্রকোলি ইত্যাদি।

আরও পড়ুন : টোম্যাটোর রস দিয়ে বানান আইস কিউব, চোখের নিমেষে পান ব্রণমুক্ত ঝকঝকে ত্বক

মঙ্গলবার:

জলখাবার – বাদামি বা পুরো গমের রুটির সঙ্গে স্ক্যাম্বল এগ বা ২টো ডিমের সাদা অংশ। সঙ্গে কমলালেবু বা পেয়ারার মতো ফল।

advertisement

মধ্যাহ্নভোজ – এক কাপ বাদামি চালের ভাত কিংবা একটা চাপাটি। সঙ্গে মাছ ভাজা কিংবা ভাজা সবজি এবং একবাটি দই।

সন্ধ্যার জলখাবার – এক বাটি স্প্রাউট বা সেদ্ধ ভুট্টা।

নৈশভোজ – একবাটি ডাল সহযোগে ১-২টো চাপাটি। সঙ্গে একবাটি ভেজ স্যালাড।

বুধবার:  রসুনেই জব্দ উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ, তবে খেতে হবে ঠিক সময়ে ও ঠিক উপায়ে

advertisement

জলখাবার – এক বাটি চিঁড়ে কিংবা বেসন চিলা কিংবা সুজি চিলা। অমলেটের সঙ্গে টোস্টও খাওয়া যায়। সঙ্গে কমলালেবু।

মধ্যাহ্নভোজ – মুরগির মাংস কিংবা পনিরের সঙ্গে এক কাপ বাদামি চালের ভাত এবং একবাটি দই।

সন্ধ্যার জলখাবার – খেজুর, ভাজা বাদাম কিংবা মাখন।

নৈশভোজ – হোল গ্রেন পাস্তা, সঙ্গে সবুজ শাকসবজি।

advertisement

বৃহস্পতিবার:

জলখাবার – সবজির পুর দেওয়া পরোটা এবং কমলালেবু বা পেয়ারা।

মধ্যাহ্নভোজ – পালংশাক বা ডিমের তরকারি দিয়ে ভাত।

সন্ধ্যার জলখাবার - ভেজিটেবল স্যুপ বা চিকেন-ধনিয়া স্যুপ।

নৈশভোজ – একবাটি কিনোয়া এবং একবাটি ডাল।

আরও পড়ুন :

শুক্রবার:

জলখাবার – পাউরুটির স্যান্ডউইচ, সঙ্গে ডিমের পোচ এবং একটা আপেল।

মধ্যাহ্নভোজ – মুরগির স্টু বা দই দিয়ে ভাত কিংবা চাপাটি।

সন্ধ্যার জলখাবার – রোস্টেড মাখানা কিংবা স্যুপ।

নৈশভোজ – সেদ্ধ সবজি বা সুয়েড মাশরুম দিয়ে একটা চাপাটি।

শনিবার:

জলখাবার - উপমা, চিঁড়ে কিংবা ইডলি। সঙ্গে ফল বা কমলেবুর জুস।

মধ্যাহ্নভোজ – মাছ ভাজা বা ডিমের তরকারি দিয়ে ভাত কিংবা চাপাটি। সঙ্গে সবজির স্যালাড।

সন্ধ্যার জলখাবার – হাই প্রোটিন পনির কাটলেট কিংবা ভুট্টা এবং ছোলা সহযোগে মশলা চাট।

নৈশভোজ – পরোটা এবং চানা মশলা।

রবিবার:

জলখাবার – ধোসা বা মুগ চিলা কিংবা ডালিয়া। সঙ্গে তাজা ফলের জুস।

মধ্যাহ্নভোজ – ডাল মাখানির সঙ্গে ভাত বা চাপাটি এবং একবাটি স্যালাড।

সন্ধ্যার জলখাবার – কলার চিপস।

নৈশভোজ – সবজি পোলাও কিংবা ডিম পোলাও।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
মধুমেহ রোগীদের ৭ দিনের ডায়েট প্ল্যান, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পরামর্শ পুষ্টিবিদদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল