TRENDING:

Covid-19: ফের কোভিড উদ্বেগ, করোনার এই নয়া ভাইরাস JN1 ঠিক কতটা ভয়ঙ্কর? কী কী উপসর্গ থাকলেই সতর্ক হবেন? জানুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

Last Updated:

Covid-19: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওই প্রজাতির নাম JN 1 Covid 19। এটি হল ওমিক্রন BA.2.86 এর পরবর্তী প্রজন্ম। এটির বিশেষত্ব হল এটি বেশ সংক্রমক। এই ভ্যারিয়েন্টকে বলা হচ্ছে পিরোলা। এটি প্রথম চিহ্নিত হয় ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ফের পাঁচ বছর পর বিশ্বে কোভিড-১৯-এর থাবা। বিশ্বজুড়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ‍্যা। বিশেষ করে হংকং এবং সিঙ্গাপুরে। সিঙ্গাপুরে কেসের সংখ্যা ২৮% বেড়েছে এবং হংকং এক সপ্তাহে ৩১টি গুরুতর কেস রিপোর্ট হয়েছে। সিঙ্গাপুর উচ্চ সতর্কতায় রয়েছে কারণ মে ৩ তারিখে পর্যন্ত কোভিড-১৯ কেসের আনুমানিক সংখ্যা ১১,১০০ থেকে বেড়ে ১৪,২০০ হয়েছে। দৈনিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সংখ্যাও প্রায় ৩০% বৃদ্ধি পেয়েছে।
Image Courtesy: News18
Image Courtesy: News18
advertisement

আরও পড়ুনঃ আশঙ্কার সিঁদুরে মেঘ! ৪ দেশে হু হু করে বাড়ছে কোভিড-১৯! ফের বন্ধ দেশে-দেশে ভ্রমণ?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওই প্রজাতির নাম JN 1 Covid 19। এটি হল ওমিক্রন BA.2.86 এর পরবর্তী প্রজন্ম। এটির বিশেষত্ব হল এটি বেশ সংক্রমক। এই ভ্যারিয়েন্টকে বলা হচ্ছে পিরোলা। এটি প্রথম চিহ্নিত হয় ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে। এই পিরোলার সংক্রমণ হলে যেসব উপসর্গ দেখা যায় তা হল মাথা ব্যাথা, চোখের যন্ত্রণা, স্বাদ ও ঘ্রাণশক্তি চলে যাওয়া, সর্দি ও জ্বর। এর পাশাপাশি গলায় ব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, পেশীতে যন্ত্রণা, বমি।

advertisement

জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মতে এই ভ্যারিয়েন্টটির সংক্রমণে রোগীর ডায়রিয়া প্রকোপ অনেক বেশি হয়। হংকং, সিঙ্গাপুরে JN 1 Covid 19 ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ এতটাই যে বহু মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের মতে JN 1 Covid 19 এর ৩০ বার মিউটেশন হয়েছে। সহজেই এই ভ্যারিয়েন্ট মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়।

advertisement

আরও পড়ুনঃ ‘ভুল’ ব্রেকফাস্ট হুড়মুড়িয়ে বাড়াচ্ছে কোলেস্টেরল! সকালে খান এই ৪ খাবার, শরীর থেকে ছেঁটে ফেলবে চিপচিপে পদার্থ

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ফোর্টিস শালিমার বাগের সিনিয়র ডিরেক্টর এবং পালমোনোলজির প্রধান ডঃ বিকাশ মৌর্য ET হেলথওয়ার্ল্ডকে বলেন, ‘ভারতে এটার স্পাইক দেখা যেতে পারে, কারণ সকলের ইমিউনিটি ক্ষমতা কমে গিয়েছে অনেকটাই। চিনে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাসের কারণে বাড়চ্ছে কোভিড- এখানেও একই ঘটনা ঘটতে পারে। ভারতে অনেক লোককে অনেক আগেই টিকা দেওয়া হয়েছিল। যদি তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, তাহলে আরও বেশি ব্যক্তি সংক্রমণে আক্রান্ত হতে এবং ছড়িয়ে পড়তে পারে।’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Covid-19: ফের কোভিড উদ্বেগ, করোনার এই নয়া ভাইরাস JN1 ঠিক কতটা ভয়ঙ্কর? কী কী উপসর্গ থাকলেই সতর্ক হবেন? জানুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল