কিন্তু কেন এই শতছিন্ন পুতুলের দাম এত বেশি? সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে ক্যামার অ্যান্ড রেইনহার্ডট সংস্থার তৈরি এই পুতুল অত্যন্ত উচ্চমানের৷ প্রতি ২০-৩০ বছর অন্তর একবার করে বাজারে এসেছে এই খেলনা৷ সমসাময়িক খেলনাগুলির তুলনায় এর দাম সব সময়ই বেশি৷ প্রায় জীবন্ত রূপ-সহ এই পুতুল নিজেদের সংগ্রহে রাখতে ভালবাসতেন খেলনাপ্রেমীরা৷
advertisement
আরও পড়ুন : ব্লাড সুগার ও উচ্চরক্তচাপ একসঙ্গে কমাতে চান? নিয়মিত খান কালোজামের বীজের গুঁড়ো
কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানিতে পাল্টাতে থাকে চেনা ছবি৷ দামি পুতুলের চাহিদা কমতে শুরু করে৷ যিনি নিলামে দিয়েছেন পুতুলটি, জানিয়েছেন এটি প্রথমে ছিল তাঁর দিদিমার৷ পরে পুতুলটি নিয়ে খেলতেন তাঁর মা৷ মায়ের কাছ থেকেই তিনিও পেয়েছিলেন পুতুলটি৷
নিলাম সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে এই পুতুলটি নির্মাণশৈলির দিক দিয়ে অনন্য৷ তার চেহারার ক্ষতি সম্বন্ধে জানাতে গিয়ে বলা হয়েছে ‘‘পুতুলটির ডানহাতের তর্জনীর উপরের অংশটি নেই৷ ডান পায়ের নীচের অংশ চিবিয়ে খেয়েছিল পোষা কুকুর৷ অন্য পায়েও রয়েছে আঘাতের চিহ্ন৷ তবে দু’টি পা-ই মেরামত করা হয়েছে৷’’