ক্যাফের মালিক কল্লোল ঘোষের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাও আছে৷ সেখানে মানসিক রোগী এবং এইচআইভি পজিটিভদের নিয়ে কাজ করা হয়৷ এই ক্যাফের আইডিয়া তিনি পান জার্মানির ফ্র্যাঙ্কফুর্ট থেকে৷ সেখানেও একটি ক্যাফে আছে যেটি পরিচালনা করে এইচআভভি পজিটিভ-রাই৷
আরও পড়ুন : বাচ্চা কি কারণে-অকারণে রেগে যাচ্ছে? রাগ নিয়ন্ত্রণের পথ দেখাতে হবে অভিভাবককেই
advertisement
কল্লোল এই ক্যাফে প্রথম শুরু করেছিলেন ২০১৮ সালে৷ সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন পূ্র্ব ভারতে আরও ৩০ টি এরকম ক্যাফে তিনি শুরু করতে চান৷ তার জন্য ৮০০ জনকে প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে৷ ক্যাফের প্রতি জনসাধারণের মনোভাবও ইতিবাচক বলে তিনি জানিয়েছেন৷ তবে অস্বস্তিও আছে৷ কর্মীরা এইচআইভি পজিটিভ জেনে কেউ কেউ অস্বস্তিতে পড়েন ঠিকই৷ তাঁদের কাছে সব ব্যাখ্যা করে বলা হয়৷ কল্লোলের দাবি, সব শোনার পর বেশির ভাগ ক্রেতাই রয়ে যান ক্যাফের টেবিলে৷
আরও পড়ুন : মদের প্রতি আসক্তি কিছুতেই ছাড়তে পারছেন না? নিজের চরম ক্ষতি থেকে বাঁচতে উপায়
আরও পড়ুন : ভ্যাপসা গরমে বার বার পেটের গণ্ডগোল ও ডায়রিয়া? রইল মুক্তির জন্য ঘরোয়া টোটকা
প্রথম দিকে ক্যাফের প্রতিবেশীদের কাছ থেকেও এসেছিল বিরূপ ও সন্দিগ্ধ আচরণ৷ পরে অবশ্য তাঁরা অনুভব করেন যে এইচআইভি পজিটিভরাও মানুষ৷ তবে অতীতে শ্যেফদের নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলেন কল্লোল৷ ক্যাফের শাখা আরও বাড়ানোর মুহূর্তে এই সময় তিনি পেশাদারদের সাহায্যই নিতে চান বলে জানান কল্লোল৷ এই ক্যাফের কফি ও স্যান্ডউইচ কলেজপড়ুয়াদের কাছে খুবই জনপ্রিয়৷