লকডাউন পরবর্তী সময় থেকে অন্যান্য গাছের সঙ্গে ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে ক্যাকটাসের, বলছেন বিক্রেতা। চার বছর আগে, উলুবেড়িয়ার হাটে অল্প সংখ্যক ক্যাকটাস নিয়ে ব্যবসা শুরু করে সোমনাথ। প্রসঙ্গত, সোমনাথ জানায়, সে সময় চাহিদা খুব একটা ছিল না। অন্যান্য গাছ নিতে খরিদ্দার আসত। প্রত্যেক খরিদ্দারই ক্যাকটাস নেড়ে চেড়ে দেখত। কিন্তু কেনার আগ্রহ সেভাবে ছিল না। খুব জোর সারা দিনে দু একখানা বিক্রি হত। তবে গত দু বছরদারুণ চাহিদা রয়েছে সমস্ত রকম ক্যাকটাসের।
advertisement
আরও পড়ুন: বুড়িয়ে যাচ্ছে ত্বক? চুলেও নেই জেল্লা! যৌবন ফিরে পেতে রোজ সকালে খেতে হবে এই ফল!
৬০ টাকা থেকে শুরু করে বর্তমানে ১০০০ -১২০০ বা তারও বেশি দামে ক্যাকটাস বিক্রি হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন রকমের সাকুল্যান্ট। সব মিলিয়ে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ রকম ক্যাকটাস ও কয়েক রকম স্যাকুল্যান্ট। অধিকাংশই পাহাড়ি অঞ্চল অর্থাৎ উত্তর থেকে আমদানি করা। তবে কিছু ক্যাকটাস হাওড়ার আবহাওয়াতেও ছোট থেকে তৈরি করা যায়। পাশাপাশি পাহাড়ি ক্যাকটাস অল্প পরিচর্চাতেই বছরের পর বছর বাঁচিয়ে রাখা যায়। মূলত মাটি তৈরি থেকে কখন কোন ফাংগাইটিস এবং কতটা পরিমাণ জলের প্রয়োজন সে বিষয়ে উপযুক্ত পরামর্শ দিচ্ছেন স্বয়ং বিক্রেতা। তাতেই বহু মানুষ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে বাড়িতে ক্যাকটাস রেখে ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে।
রাকেশ মাইতি