ঠিক তেমনই ভ্রু-ও। সেই কোন কাল থেকে সাহিত্য সমঝদার ধনুকের মতো বঙ্কিম ভ্রু যুগলে মজেছে, মজিয়েছে সৌন্দর্যাকাঙ্ক্ষী নারীকে। কিন্তু ঘটনা হল সকলের ভ্রু-র ধনুকের মতো হয় না। কারও গোল, কারও লম্বাটে হতেই পারে, কারও আবার হতে পারে একেবারে সোজা। ভ্রু-র আকৃতি যে খুব বদলানো সম্ভব তাও নয়। তবু সে চেষ্টা বজায় থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন - গোটা দেশ জুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি; বাড়ছে রোগীর সংখ্যাও! এই পানীয়তে হবে কামাল
আবার যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়েও বদলে যায় ভ্রুভঙ্গের রীতিনীতি। এই যেমন অধুনা রীতি মেনে কেতা দুরস্থ নারী ঈষৎ স্থূল ভ্রু-র প্রতিই আকৃষ্ট। এক সময় জোড়া ভ্রু হলে তা তুলে ফেলতেন তরুণীরা। এখন অনেকেই তা রক্ষা করেন।
তবে অনেকেই ভোগেন ভ্রু-র ঘনত্বহীনতার সমস্যায়। যেমন আকারই দেওয়া হোক না কেন ভ্রু-র ঘনত্ব খুব জরুরি বিষয়। আর সামান্য যত্ন করলে সেটুকু পাওয়া যেতেই পারে। আমরা মাথার চুলের যত্নে যে ভাবে তেল মাখি, ঠিক সে ভাবেই তেল মালিশ করা দরকার ভ্রু-তেও। যে কোনও তেল মাখা যেতে পারে। তবে সব থেকে ভাল হয় একটি বিশেষ তেল মাখলে। নিজেই বাড়িতে বানিয়ে নেওয়া যায় এই তেল, যা অসাধারণ উপকার দেবে। দেখে নেওয়া যাক সহজ সেই তেল বানানোর পদ্ধতি—
উপকরণ:
১. অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ।
২. সমপরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল।
৩. সমপরিমাণ নারকেল তেল।
৪. সমপরিমাণ আমন্ড অয়েল।
পদ্ধতি:
সব রকম তেল একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে মিশিয়ে রেখে দিতে হবে। প্রতিদিন সামান্য তেল আঙুলে লাগিয়ে ভ্রু-তে মালিশ করতে হবে। এক মাস করতে হবে এই পদ্ধতিতে।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)