TRENDING:

Ayurveda Remedy: শীত পড়তেই না পড়তেই বাড়ছে সর্দি-কাশি, সুস্থ থাকবেন কীভাবে ? ঘরোয়া উপায় জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসক

Last Updated:

ঘরে-ঘরে সর্দি-কাশি, ঘুশঘুশে জ্বর! বুকে কফ জমার সমস্যা পিছু ছাড়ছে না ! কীভাবে রেহাই মিলবে? উপায় জানালেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শীত পড়েও পড়ছে না। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহেও শীতের দেখা মেলেনি। এই পরিস্থিতি শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এই সময় ঘরে ঘরে সর্দি-কাশির মতো রোগে ভুগছেন ছোট-বড় সকলে। যাঁদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাঁদের আরও বেশি সমস্যা হতে পারে। তবে একটু সচেতন হলেই নিজেকে সুস্থ রাখা সম্ভব।
advertisement

আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে। দ্বারভাঙার আয়ুর্বেদ মেডিক্যাল কলেজের সুপারিনটেনডেন্ট ডা. শম্ভু শরণের পরামর্শ অনুযায়ী, সর্দি ও কাশির অন্যতম প্রধান কারণ হল ঠান্ডালাগা। তার পিছনে রয়েছে নিজেকে অবহেলা করার প্রবণতা। শীত পড়তে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনীয় গরমজামা পরা উচিত। এছাড়া, খাদ্যাভ্যাসের গোলমালের কারণেও শরীর অসুস্থ হতে পারে। তৃতীয় কারণ অবশ্যই দৈনন্দিন জীবনে শৃঙ্খলার অভাব। এই সমস্ত ত্রুটি সংশোধন করে নিতে পারলেই রোগ প্রতিরোধে অনেকখানি এগিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

advertisement

শীতে নিজেকে সুস্থ রাখতে গেলে মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি কথা—

ডা. শম্ভু শরণের মতে, এই সময় ঠান্ডালাগা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হলে শীত পড়তে শুরু করলেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সচেতন ভাবে গরম জামা-কাপড় পরতে হবে। বেশিরভাগ সময়ই মানুষ মনে করে, এখনও তেমন শীত পড়েনি। অথবা, অনেকেই নিজের ঠান্ডা লাগলেও লোকলজ্জায় গরম জামা পরেন না। এই সময় অল্প শীত পড়লেও তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই সম্পূর্ণ গরম পোশাক পরেই বাইরে বেরতে হবে।

advertisement

দ্বিতীয়ত, শীতকালে খাদ্যাভ্যাসেরও যত্ন নিতে হবে। ডা. শম্ভু শরণের মতে, সর্দি-কাশি প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ মেনে চললেই শরীর সুস্থ রাখা সম্ভব। তিনি বলেন, এই সময় একটু গরম খাবার খাওয়া প্রয়োজন। নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে রসুন ও গোল মরিচ ব্যবহার করা দরকার। প্রয়োজনে চাটনি খাওয়া যেতে পারে। তারপর অল্প পরিমাণে ভাত ও দই খাওয়া যেতে পারে।

advertisement

সর্দি হলে তুলসী পাতার রস ও মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বয়স্ক ব্যক্তিরা প্রয়োজনে ১০-২০টি তুলসী পাতা জলে সিদ্ধ করে একটি ক্বাথ তৈরি করে খেতে পারেন। ভালভাবে সিদ্ধ করে প্রায় এক কাপ ক্বাথ তৈরি হয়ে যাবে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দশমীতে রাবণ বধ! ১০১'তম বছরে 'মিনি ইন্ডিয়া'য় জ্বলল লঙ্কাধীস
আরও দেখুন

যদি ডায়াবেটিস না থাকে তবে এই ক্বাথে সামান্য ঘি মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এই ঘরোয়া উপায়গুলি ব্যবহার করে সর্দি-কাশি নিরাময় করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে, যেকোনও রোগের জন্য সর্বাগ্রে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়াই ভাল।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Ayurveda Remedy: শীত পড়তেই না পড়তেই বাড়ছে সর্দি-কাশি, সুস্থ থাকবেন কীভাবে ? ঘরোয়া উপায় জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল