হাসপাতালে ভর্তি হওয়া আলিয়ার বেশ কিছু ছবি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে বলি ডিভার রূপের ঝলক দেখে চমকে গেছেন অনুরাগীরা। মাতৃত্বের খুশির ঝলক তো আছেই, গ্ল্যামারও কম নেই। কীভাবে এতটা ফুটফুটে থাকেন আলিয়া ভাট? দেখে নেওয়া যাক সেটাই।
আরও পড়ুন: সঙ্গমে চরম সুখ কন্ডোম ছাড়া! তাহলে বাজারে এত রকম কন্ডোমের বাহার কেন? জানুন
advertisement
মুলতানি মাটি: আলিয়ার গালদুটো আপেলের মতো লাল। সবসময়ই একটা আভা ছড়াচ্ছে যেন। কীভাবে? আলিয়া প্রতিদিন মুলতানি মাটির প্যাক মাখেন। এতে ত্বক উজ্জ্বল হয়। ব্রণ, দাগ ধারে-কাছে ঘেঁষতে পারে না। এটাই আলিয়ার বিউটি সিক্রেটস।
মধুর মাস্ক: মধুর ফেস প্যাক ব্যবহার করেন আলিয়া। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘হাতে অনেকক্ষণ সময় থাকলে পেঁপে কিংবা কমলালেবুর খোসার গুঁড়োর সঙ্গে মধু মিশিয়ে মুখে লাগাই। ১৫ মিনিট রাখার পর জল দিয়ে ধুলে ফেলি’।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত চারিদিকে, মশা কাদের বেশি কামড়ায় জানেন? সতর্ক থাকুন
ময়েশ্চারাইজার মাস্ট: শুধু ফেস ক্রিম বা বিউটি প্রোডাক্ট নয়। ত্বকের যত্নে ময়েশ্চারাইজার লাগানোও জরুরি। শীত, গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা আলিয়া ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভোলেন না।
প্রাকৃতিক জিনিসই সেরা: হ্যাঁ, রুপোলি পর্দার অভিনেত্রী হয়েও আলিয়া মেকআপ করতে পছন্দ করেন না মোটেই। অভিনয়ের জন্য, চরিত্রের প্রয়োজনে মেকআপ করতে হয়। অনুষ্ঠান কিংবা পার্টিতে গেলেও মেকআপ করেন। কিন্তু তার বাইরে নয়। বরং তিনি নিজে যা সেভাবে থাকতেই পছন্দ করেন আলিয়া।
আইস কিউব: আইস কিউব দিয়ে মুখ, গলা এবং ঘাড়ে মাসাজ করেন আলিয়া ভাট। এতে লোমের ছিদ্রে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়। সঙ্গে ত্বকে তেলের উৎপাদন কমে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল এবং ঝকঝকে হয়। একই সঙ্গে চোখের পাতাতেও আইস কিউব মাসাজ করেন অভিনেত্রী।
নাইট ক্রিম নয়: এটা আলিয়ার পরামর্শ। শোওয়ার আগে মুখে কোনও রকম নাইট ক্রিম ব্যবহার করেন না অভিনেত্রী। তাঁর মতে, ত্বককে তো শ্বাস নেওয়ার সময় দিতে হবে!
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
