সেলফ এমব্রয়ডারি করা শেরওয়ানি: সেলফ এমব্রয়ডারি শেরওয়ানি। কালো জমির উপর সাদা সুতোর মোটা মোটা কাজ। চওড়া কলার, লম্বা ঝুল। সঙ্গে গোড়ালি স্লিমিং পাজামা। দীপাবলির রাতে বা ভাইফোঁটার সাঁঝে বেছে নেওয়া যায় এমন সাজ। এর সঙ্গে ম্যাচিং মোজরি থাকলে তো সোনায় সোহাগা।
আরও পড়ুনঃ ৩ দিনেই বদল দেখবেন, দীপাবলিতে পাবেন মসৃণ ও ঝলমলে চুল! শুধু এক উপায়েই
advertisement
অ্যাসিমেট্রিক্যাল কুর্তা, সঙ্গে জ্যাকেট: একরঙা পোশাকেই কেড়ে নেওয়া যাবে সব আলো। কালো অ্যাসিমেট্রিক্যাল কুর্তার উপর কালো নেহরু জ্যাকেট। সঙ্গে সাদা পাজামা। মার্জিত লুক এনে দেবে। ভিড়ের মধ্যেও করে তুলবে আলাদা। এর সঙ্গে পছন্দ অনুযায়ী অক্সফোর্ড বা লোফার বেছে নেওয়া যায়।
ফিউশন শর্ট কুর্তা: পুজো হোক বা অনুষ্ঠান বাড়ি, শর্ট কুর্তা পুরুষদের অটোমেটিক চয়েস। শুধু সঠিকভাবে স্টাইল করত হবে। তাহলেই দীপাবলির রাতে বা ভাইফোঁটার সকালে এটাই হয়ে উঠবে সেরা পোশাক। কী করতে হবে? একরঙা শর্ট কুর্তার সঙ্গে হালকা বর্ডারের ম্যাচিং শাল নেওয়া যায়। এটাই পোশাকে ট্যুইস্ট এনে দেবে।
প্যান্টের সঙ্গে প্রিন্টেড কুর্তা: ট্র্যাডিশনাল সাজের মধ্যেও আধুনিকতার ছোঁয়া এনে দেয় প্রিন্টেড কুর্তা। এক ঝলক তাজা বাতাস যেন। শিফনের মতো উজ্জ্বল কাপড়ের কুর্তা হলে দেখতেও ভাল লাগে। এর সঙ্গে কনট্রাস্ট করে যে কোনও প্যান্ট, এমনকী জিনসও পরা যায়।
আরও পড়ুনঃ কালীপুজোর সকালেই নামবে দুর্যোগ, রাজ্যের কোথায় কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানুন লেটেস্ট আপডেট
স্ট্রাকচার্ড সিলুয়েট: একই রঙের ধুতি এবং পাঞ্জাবি। সঙ্গে হালকা রঙের শাল। কুর্তা এবং শাল কোমরবন্ধে বাঁধা। দীপাবলি বা ভাইফোঁটার সাজকে অন্য স্তরে নিয়ে যাবে এই ফ্যাশন। ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধনের এমন পোশাক খুব কমই আছে।
মিররওয়ার্ক কুর্তা: থ্রেড এবং মিরর কাজের মানিকজোড় ফ্যাশন, কখনও পুরনো হবে না। ছোট ঝুলের শেরয়ানির সঙ্গে চাদর নেওয়া যায়। একই রঙের পাজামাও চাই। এক্ষেত্রে গোলাপি রঙটাই ভাল মানায়। তা দীপাবলি হোক বা ভাইফোঁটা, দুই দিনেই দিব্যি মানিয়ে যাবে। পুরুষদের পোশাকে গোলাপি রঙ ভেবে নাক তোলার কিছু নেই। রঙ নিয়ে সব সময়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাই উচিত।