মানসিক চাপ : অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বর্তমানে তরুণদের মধ্যে অকারণ দুশ্চিন্তা করার একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।
আরও পড়ুন: গান শুনলেই কমবে ব্লাড প্রেসার! বাড়বে স্মৃতি শক্তি, জটিল রোগ তাড়াতে মানুন এই উপায়
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া: পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণেও হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা বাড়ছে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার, মানসিক চাপ বা অন্যান্য পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমা হয় না বেশিরভাগ মানুষেরই। যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
advertisement
খারাপ ডায়েট: আজকাল কেউই আর স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করে না। তরুণদের মধ্যে ফাস্টফুড খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। বাজারের ভাজা খাবার বেশি খাওয়ার কারণেও হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বেড়েছে।
জেনেটিক কারণ: পরিবারে কারও হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হলে আরও সাবধান থাকতে হবে। জেনেটিকাল কারণেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। অতএব,পরিবারের কেউ হার্ট অ্যাটাকের কারণে মারা গেলে নিজের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।
অত্যধিক ব্যায়াম- ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণে হার্টের ওপর চাপ পড়ে যার কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা সামনে আসছে। সেজন্য প্রতিদিন শুধু মাঝারি মাত্রায় ব্যায়াম করুন।সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, যারা প্রতিদিন ব্যায়াম করেন তারাও হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছেন। ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণে হার্টের ওপর চাপ পড়ে যার কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা সামনে আসছে। সেজন্য প্রতিদিন শুধু মাঝারি মাত্রায় ব্যায়াম করতে হবে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন