TRENDING:

Murder In Bansdroni দরজা খুলে ভাই দেখলেন, পড়ে দাদার রক্ত মাখা দেহ, কী ঘটল বাঁশদ্রোনীতে?

Last Updated:

Body Recovered From Bansdroni: ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে দেখে মৃতদেহটি, বসার ভঙ্গিতে সামনের দিকে উপুড় অবস্থায় রয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: ঘুম চোখে সকালে বাড়ির সদর দরজা খুলেছিলেন ভাই। কিন্তু যা দেখলেন, তাতে শিড়দাঁড়া দিয়ে শীতল রক্তের স্ত্রোত বয়ে গেল তাঁর। দেখলেন, উপুড় হয়ে পড়ে আছে দাদার দেহ (Murder In Bansdroni)। তা ক্ষত বিক্ষত ছুরির আঘাতে। শহরের জনবহুল বাঁশদ্রোনী (Bansdroni) চত্ত্বরে ঘটে যাওয়া এই ভয়ঙ্কর ঘটনা নিয়ে কার্যত শিউরে উঠেছেন  এলাকার বাসিন্দারা। দক্ষিণ শহরতলীর মানুষ আছেন আতঙ্কে।
গুরুতর অভিযোগে শিলিগুড়িতে গ্রেফতার শিক্ষক  প্রতীকী ছবি
গুরুতর অভিযোগে শিলিগুড়িতে গ্রেফতার শিক্ষক প্রতীকী ছবি
advertisement

মঙ্গলবার সাত সকালে পরিবারের সদস্যরাই উদ্ধার করেছে মুকেশ সাউ নামে ওই ব্যক্তির দেহ। প্রথমে দেহ দেখতে পান মুকেশের ভাই। খবর পাঠানো হয় স্থানীয় থানায়। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ। বাঁশদ্রোনী থানা এলাকার ১৪০, সোনালী পার্কে আশেপাশে তখন জড় হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। সকাল সকাল এই ভয়ঙ্কর অপরাধের খবর পেয়ে উঁকিঝুঁকি দিতে শুরু করেছেন প্রতিবেশীরা। পুলিশ জানিয়েছেন, মৃত মুকেশের ভাই সঞ্জয় সঞ্জয় সাউ বাড়ির দরজার সামনে দাদার উপুড় হয়ে থাকা মৃতদেহ দেখতে পান। মৃতদেহের পিঠে গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কাটার চিহ্ন ছিল। দেহের পাশে চাপ চাপ রক্ত ছিল। কেন? কী জন্য খুন? সেটা অনুমান করতে পারছেন না মুকেশের পরিবারের কেউই।

advertisement

আরও পড়ুন: আর অপেক্ষা নয়, কবে থেকে জাঁকিয়ে শীত পড়বে বঙ্গে? জানাল আবহাওয়া দফতর

ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে দেখে মৃতদেহটি, বসার ভঙ্গিতে সামনের দিকে উপুড় অবস্থায় রয়েছে। অন্ততপক্ষে তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে মৃত বলে প্রাথমিক তদন্তের পর অনুমান করে পুলিশ। উল্লেখযোগ্য ভাবে একটি চপার মৃত অবস্থায় ডান হাতে ধরা ছিল। পুলিশের ধারণা মৃত মুকেশের সঙ্গে কারও গন্ডগোল চলছিল। সেই সময় তাকে পেছন থেকে ধরে ধরল অস্ত্র দিয়ে গলা কাটতে পারে খুনি। মুকেশের পরে হাতে চপার রেখে দেওয়া হয়েছে নাকি আগে থেকেই চপার হাতে ছিল, সেই সমাধান করতে পারলেই অনেক সত্য সামনে আসবে বলে মনে করছে পুলিশ।

advertisement

আরও পড়ুন: কলকাতায় চাই সবুজ-ঝড়, দুদিনেই 'গুরুদায়িত্ব' সামলাবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

ইতিমধ্যে টনাস্থলে লালবাজারের ফরেন্সিক দল পৌঁছে গিয়েছে, সমস্ত নমুনা সংগ্রহ করেছে। ঘটনা সুত্রে জানা গিয়েছে, ভাই সঞ্জয়ের সঙ্গে মুকেশের দীর্ঘদিন একটা ঝগড়া অশান্তি চলছিল। মুকেশের স্ত্রী, দুই ছেলে নভেম্বর মাসে বিহারে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন।গতকাল শুধু মুকেশ একাই বাঁশদ্রোনী বাড়িতে ফিরে আসেন। মুকেশের বাইরে কোনও শত্রু রয়েছে বলে এখনও পর্যন্ত পুলিশের কাছে খবর নেই।  তবে ছুরির আঘাতেই যে খুন, এটা স্পষ্ট পুলিশের কাছে। খুন পারিবারিক শত্রুতার জেরেও হতে পারে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। ভাই সঞ্জয়কে পুলিশ ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। খুনের সময় একাধিক মানুষের উপস্থিতি ছিল সেটা মনে করছেন তদন্তকারীরা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

Shanku Santra

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Murder In Bansdroni দরজা খুলে ভাই দেখলেন, পড়ে দাদার রক্ত মাখা দেহ, কী ঘটল বাঁশদ্রোনীতে?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল