সূত্রের খবর, নিউটাউনে সেন্টারটি গড়ে তোলা হবে, তার জন্য জমির খোঁজ নাকি ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছে নগরায়ণ দফতর ও হিডকো।মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘আগামী ২১ মার্চ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের এক প্রতিনিধি দল শহরে আসবে। রাজ্য সরকারের সঙ্গে একটি মউ স্বাক্ষর করা হবে। সেই চুক্তির ভিত্তিতে কলকাতায় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের শাখা অফিস তৈরি হবে এখানে। এটা অত্যন্ত ইতিবাচক ব্যাপার।’
advertisement
আরও পড়ুন - Weather Alert: কলকাতার আকাশ ঢাকল মেঘে, নানা রাজ্যে ফের শিলাবৃষ্টির অ্যালার্ট,রইল মেগা আপডেট
কারণ এর ফলে বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে তো বটেই, বিশ্বের নানা দেশের সঙ্গেও বাণিজ্যের পথ খুলে যাবে। মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের শাখা তৈরির জন্য ভারতের পূর্বাঞ্চলের প্রধান শহর হিসেবে যে কলকাতাকেই বেছে নেওয়া হয়েছে, সেটা খুবই গর্বের বিষয়। রাজ্যের আশা, পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে বাণিজ্যের পথ হয়ে উঠবে এই শহরই।’
আরও পড়ুন - Gas Price Hike: রান্নার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজভবনের সামনে বিক্ষোভ যুব কংগ্রেসের
আগামী ২১ মার্চ রাজ্য সরকারের সঙ্গে এই সংক্রান্ত আলোচনার জন্য কলকাতায় আসছেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এই মউ স্বাক্ষরিত হলে দেশ-বিদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। এমনটাই আশা রাজ্য সরকারের। কোথায় সেন্টারটি গড়ে তোলা হবে, তার জন্য জমির খোঁজ নাকি ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গিয়েছে।রাজারহাট-নিউটাউনে ইতিমধ্যেই একাধিক বহুজাতিক সংস্থা অট্টালিকা তৈরি করছে। একাধিক বহুজাতিক সংস্থা তাদের পূর্বাঞ্চলের অফিস খোলার জন্য বাছাই করে নিয়েছে এই নিউটাউনকে৷ মুখ্যমন্ত্রী নিজেও বারবার বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ গেটওয়ে অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া। বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান সহ একাধিক দেশের সাথে বাণিজ্য চালানো সুবিধা এখান থেকে। এই পরিস্থিতিতে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের মতো সংস্থার অফিস তৈরি হলে শিল্প ক্ষেত্রে সুবিধা হবে রাজ্যেরই।
ABIR GHOSHAL