বিয়ের দেড় বছরের মধ্যেই শশুড়বাড়িতে মহিলার মৃত্যু। বাঁশদ্রোণীতে পায়েল রায় নামে ওই মহিলার মৃত্যু ঘিরে রহস্য। উঠছে খুনের অভিযোগ। যদিও শশুড়বাড়ির দাবি, আত্মহত্যা করেছেন পায়েল।
আরও পড়ুন: আজ ফের দাম কমল পেট্রোল-ডিজেলের
বৃহস্পতিবার রাত ৮টা নাগাদ মায়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয় পায়েলের। জামাইষষ্ঠীর প্রস্তুতি নিয়ে কথা হয় দু'জনের। শরীর খারাপের কথাও মাকে জানান পায়েল। এর কিছুক্ষণ পরই পায়েলের বাড়িতে ফোন করেন স্বামী মৃগাঙ্ক রায়। পায়েলের অসুস্থতার কথা জানান। পরে আবার ফোন করে পায়েলের মৃত্যু সংবাদ দেন।
advertisement
২০১৭ সালের ১৭-ই জানুয়ারি বাঁশদ্রোণীর বাসিন্দা মৃগাঙ্ক রায়ের সঙ্গে বিয়ে হয় শ্যামনগরের বাসিন্দা পায়েল চক্রবর্তীর। মৃগাঙ্ক নিউটাউনের বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষক। পায়েলের পরিবারের দাবি, বিয়ের পর থেকেই মেয়ের উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করা হত । খুনের অভিযোগ মেয়ের শ্বশুড়বাড়ির বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: মহেশতলায় বিজেপি বাড়াল তিনগুণ ভোট, বামেরা খোয়াল ৫০ হাজার
ঘটনায় নেতাজিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করে পায়েলের পরিবার। পায়ের স্বামী মৃগাঙ্ক ও ভাসুর মৃদুলকে প্রথমে আটক ও পরে গ্রেফতার করে পুলিশ। যদিও মৃতার শশুরবাড়ির দাবি, আত্মহত্যা করেছেন পায়েল।